আফগানিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চল এখন ইসলামী ইমারতের নিয়ন্ত্রণাধীন। নিজেদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় সাংস্কৃতিক এবং শিক্ষাগত উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সময়ে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন ইসলামী ইমারত কর্তৃপক্ষ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, শিক্ষকদের দক্ষ করতে সেমিনারের আয়োজন করাসহ শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন তালিবান নেতৃত্বাধীন ইসলামী ইমারত প্রশাসন।
সেই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মায়দান ওয়ার্দাক প্রদেশে একটি বক্তব্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। সায়েদাবাদ জেলায় অবস্থিত আন্দখেলো হাইস্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন উপস্থিত থাকা সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ।
অন্যদিকে ইসলামী ইমারতের শিক্ষাবিভাগ আফগানিস্তানের লোগার প্রদেশের রাজধানী এবং মুহাম্মাদ আগা জেলায় কিছু মাদ্রাসায় বই বিতরণ করেন। বই বিতরণ সভায় উপস্থিত থাকা স্থানীয় উলামা এবং মুরুব্বিগণ নিজেদের বক্তব্যে এরকম সাহায্য কার্যক্রমের প্রশংসা করেন। পাশাপাশি তাঁরা বলেন, আফগানিস্তান একটি মুসলিম দেশ। এদেশের মানুষের ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার অধিকার রয়েছে। একটি ইসলামী সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার অধিকারও দেশবাসীর আছে।
এভাবে আফগানিস্তানের সাধারণ মানুষের পূর্ণ সমর্থন ও সাহায্য নিয়ে দেশজুড়ে উন্নয়ন কার্যক্রম এবং পূর্ণাঙ্গ ইসলামী শরীয়াহ প্রতিষ্ঠায় যথাসাধ্য পরিশ্রম করছেন ইসলামী ইমারত প্রশাসন। দেশটির জনসাধারণও একটি পূর্ণাঙ্গ ইসলামী শাসনব্যবস্থার ছায়ায় বসবাস করার প্রতি আগ্রহী।
নিচে দেখুন ফটো রিপোর্ট:
الحمد لله
আল্লাহ আমাকে আফগান মুজাহিদের কাছে হিজরত করার যাবতীয় ব্যবস্থা করে দাও৷ আমিন, আমিন, আমিন
আমাকে ও
আমাকেও আফনিস্তানে যাওয়ার জন্য আল্লাহ সুবহানাউ তায়ালা যাবতিও সকল ব্যাবস্হা করে দিন। তোমার দ্বীনকে সমুন্নত করার জন্য ।
আল্লাহ আমাকেও কবুল করুন,,,,,আমার জন্ন্যে দুয়া করবেন সবাই,,,❤
amio jete chai
আমাকে বাংলাদেশে গজওয়ায়ে হিন্দে শাহাদাত মাকবুল দান করুক