আমেরিকানরা মুসলিমদের দেশগুলো ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছিল। আজ তারা নিজেদের মাঝে মারামারি করে নিজেদের দেশকেই ধ্বংসস্তুপ বানাচ্ছে। এভাবেই কুচক্রান্ত কুচক্রিদেরকেই ঘিরে ধরে। [ফটোটি আমেরিকার কেনোশা শহরের। ফটো ক্রেডিট: জশ গ্ল্যান্সি, দ্য সানডে টাইমস]আমেরিকানরা মুসলিমদের দেশগুলো ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছিল। আজ তারা নিজেদের মাঝে মারামারি করে নিজেদের দেশকেই ধ্বংসস্তুপ বানাচ্ছে। এভাবেই কুচক্রান্ত কুচক্রিদেরকেই ঘিরে ধরে। [ফটোটি আমেরিকার কেনোশা শহরের। ফটো ক্রেডিট: জশ গ্ল্যান্সি, দ্য সানডে টাইমস]আমেরিকানরা মুসলিমদের দেশগুলো ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছিল। আজ তারা নিজেদের মাঝে মারামারি করে নিজেদের দেশকেই ধ্বংসস্তুপ বানাচ্ছে। এভাবেই কুচক্রান্ত কুচক্রিদেরকেই ঘিরে ধরে। [ফটোটি আমেরিকার কেনোশা শহরের। ফটো ক্রেডিট: জশ গ্ল্যান্সি, দ্য সানডে টাইমস]
আমেরিকার কেনোশা শহরে গাড়িগুলো পোড়ানো হয়েছে। পুড়িয়েছে আমেরিকানরাই। এভাবে আজ কেবল এ গাড়িগুলোই নয়, অভ্যন্তরীণ দাঙ্গায় পুড়ছে পুরো আমেরিকা-ই।[ফটো ক্রেডিট: জশ গ্ল্যান্সি, দ্য সানডে টাইমস]
আমেরিকা জ্বলছে। সারাবিশ্বকে জ্বালানোর পর এবার নিজেদেরকেই জ্বালাচ্ছে এই সন্ত্রাসীরা।মার্কিনীদের আগুনে পুড়ছে মার্কিন নগরী। দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ দেশটির সরকার।
সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা এখন অভ্যন্তরীণ সংঘাতে বিপর্যস্ত। জর্জ ফ্লয়েড নামে এক কৃষ্ণাঙ্গকে হত্যার মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া সহিংসতা এখন আমেরিকার বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোভিড-১৯, জর্জ ফ্লয়েড হত্যা, ২০২০ এর নির্বাচনকে ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে তৈরি হওয়া আমেরিকার অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ফাটল সামনে এসেছে; যা এখন সহিংস আকার ধারণ করেছে। এ সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন সরকার। ধীরে ধীরে এই সহিংসতা আরো বেড়ে গৃহযুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ।