ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে দখলদারি পাকাপোক্ত করতে আরও কয়েকশ’ ইহুদিকে আফ্রিকা থেকে নিয়ে এসেছে দখলদার ইসরাইল।
ইসরাইলি সূত্রের খবর, ইসরাইলি সরকারের প্রচেষ্টায় ইথিওপিয়া থেকে ৫০০ ইহুদিকে আনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। তারা এরই মধ্যে ইসরাইলে এসে পৌঁছেছে।
ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘর দখল করে বিভিন্ন উপশহর নির্মাণের পর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইহুদিবাদীদের সেখানে জড়ো করা হচ্ছে। এর আগেও নানা ধরণের লোভ দেখিয়ে আফ্রিকা থেকে বহু ইহুদিকে ইসরাইলে এনেছে দখলদারেরা।
সম্প্রতি ইসরাইলি যুদ্ধমন্ত্রী বেনি গান্তজ বলেছিল, খুব শিগগিরই ইথিওপিয়া থেকে শত শত ইহুদি ইসরাইল এসে পৌঁছাবে। বেন গুরিয়ান বিমান বন্দরে তাদেরকে স্বাগত জানানো হবে বলেও এর আগে খবর বেরিয়েছিল।
ব্রিটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্যের সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি মুসলমানদেরকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে বিতাড়িত করে ১৯৪৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরাইল নামক অবৈধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হয়।
এখনও ফিলিস্তিনিদেরকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে বের করে দিয়ে নতুন নতুন উপশহর নির্মাণ অব্যাহত রয়েছে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সমাজ মুখে এ ধরণের উপশহর নির্মাণের বিরোধিতা করলেও মূলত তাদের হয়েই কাজ করছে।
আরে আসতে দেন। এগুলো সবই আল্লাহর পরিকল্পনার অংশ।
আমার প্রণ প্রিয় রাসূল সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম এর ভবিষ্যৎবানী কি মিথ্যা হতে পারে????
“এই অভিশপ্তরা একত্রিত হবে আর আমরা ওদের হত্যা করবো একসাথে ইনশাআল্লাহ। পাথর আর গাছ বলবে ইয়া মুসলিম এখানে ইহুদি লুকানো আর আমরা ধরে ধরে হত্যা করবো।”
মন খারাপের কোন কারণ নেই।
আসতে দেন আসুক কত আসবে?
আমরা যেদিন বিজয় করব আবার স্বাধীন করব প্রিয় মসজিদ আল আকসা। যা ইনশা আল্লাহ চিরদিনের জন্য আমাদের হবে।
তখন এই ইহুদিদের কে বাচাবে?
এই ইহুদিদের হিসেবটা বুযিয়ে দেয়া হবে তাই এরা ফিলিস্তিন এসেছে জানেওনা যে এদের কি পরিনতি হবে।
এদের সাহায্যকারি নেই কারণ জালেমদের কোন সাহায্যকারি নেই।
কই লুকাবে এরা?পাথরের পিছনে?আরে পাথর পর্যন্ত এই ইহুদিদের সহ্য করবেনা।