রাজধানীর জামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম ফরিদাবাদ মাদরাসা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (২৮ মার্চ) বিকাল ৪ টার দিকে মাদরাসায় এক জরুরি বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেন মাদরাসার মুহতামিম আল্লামা আব্দুল কুদ্দুস।
রোববার বেলা বারোটার দিকে ফরিদাবাদ মাদরাসায় হামলা করে মুরতাদ পুলিশ। হামলায় কোন নিহতের খবর পাওয়া না গেলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সাতজন গুরুতর আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন মাদ্রাসায় হামলা চালিয়ে মুরতাদ সরকারী বাহিনী ও হিন্দুত্ববাদের পোষা মুরতাদ আওয়ামী বাহিনী।
ফরিদাবাদ মাদরাসার উস্তাদ মাওলানা জুবায়ের মহিউদ্দিনের টাইমলাইন থেকে জানা গেছে।
“অবস্থা শেষমেশ এমন পর্যায়ে চলে আসে যে, মাদরাসা সংলগ্ন বিল্ডিংগুলোর ছাদে স্থানীয় মুরতাদ আওয়ামী লীগের ছেলেরা অবস্থান নেয়, যেখান থেকে খুব সহজেই মাদরাসার ছাদে চলে আসা সম্ভব। রাস্তায় মোটর সাইকেলে শোডাউনের পাশাপাশি ওরা অশ্লীল বাক্যবাণে ছাত্রদেরকে উস্কানি দিতে থাকে। এদিকে ছাত্ররাও সামান্য লাঠিসোঁটা আর ইটপাটকেল হাতের কাছে যা পায় তাই জমা করতে থাকে প্রতিরোধের প্রস্তুতি হিসেবে।
চতুর্মুখী হামলার প্রস্তুতি দেখেই মাদরাসার আসাতিযায়ে কেরাম সম্মিলিতভাবে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, আমাদের সন্তানতুল্য ছাত্রদের নিরাপত্তা প্রদানে আমরা বাস্তবিকভাবেই অসহায়। পাশাপাশি হিন্দুত্ববাদী প্রশাসনের অব্যাহত চতুর্মুখী চাপ ও অপারেশন ক্লিন হার্টের হুমকির কারণে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে ।
হায় ! ! ! আমাদের দেশেওকি রাশিয়ার ইতিহাসের পুনরাবিত্তি ঘটবে,??
আমরা কখন-কবে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিব??