আন্তর্জাতিক ক্রুসেডার বাহিনী ও ক্ষমতার চেয়ার ধরে রাখতে বিনদেশীদের কাছে দেশ বিক্রিকারী মুরতাদ সরকারদের কূটচালে পড়ে একটি দেশ কীভাবে ধ্বংস হয়, তা আজকের সিরিয়ার অবস্থা দেখলে অনেক সহজেই বোঝা যায়। দেশটিতে ১০ বছরেরও অধিক সময় ধরে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলছে। ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া ও ইয়েমেনের পথ ধরে সিরিয়ায় এখনো মুসলিম উম্মাহর রক্ত ঝরছে। এ যেন রক্তের স্রোতোধারা, না থেমে বাড়ছে দিন দিন। বিশ্বব্যাপী নির্যাতিত-নিপীড়িত মুসলিম উম্মাহর আহাজারিতে কথিত বিশ্ব মানবাধিকার মুখে কুলুপ এঁটে আছে।
কসাই বাসার আল-আসাদ সরকার ক্ষমতার চেয়ার টিকিয়ে রাখতে দেশকে বিক্রি করে দেয় বিনদেশী কুফ্ফারদের কাছে। দেশের লক্ষ লক্ষ জনগণের রক্তে উপর দিয়েই টিকিয়ে রাখে ক্ষমতার চেয়ার। জনগণের উপর প্রয়োগ করা হয় প্রাণঘাতী রাসায়নিক অস্ত্র ও টনকে টন বোমা। ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে দেশকে পরিণত করে এক মৃত্যুপুরীতে।
এসব হামলা থেকে যারা কোনরকম প্রাণে বেঁচে আছেন, তারা ভিটেমাটি ছেড়ে অর্থনীতিকভাবে নিঃশ্ব এবং চরম খাদ্য সংকট পড়েন। ফলে অনেকেই জীবিকার জন্য বেঁচে নেন বিপজ্জনক কাজ। এরমধ্যে রয়েছে আসাদ সরকার ও বিদেশী ক্রুসেডার বাহিনীর নিক্ষিপ্ত বিভিন্ন মারণাস্ত্র শেল এবং চেরেনাল থেকে উপকরণ পুনর্ব্যবহার করে জীবিকা নির্বাহের মত বিপজ্জনক কাজ।
দেশটির ইদলিব সিটি থেকে এমনই কিছু দৃশ্য ক্যামেরা বন্দী করেছেন ফটো সাংবাদিকরা।