পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার বা’দাউইন অঞ্চলে বসবাসকারী ২টি বৃহত্তম সম্প্রদায়ের আঞ্চলিক ‘কিউবিস ক্ল্যান’ সরকার আল-কায়েদার সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে। এরপর গুরুত্বপূর্ণ এই অঞ্চলটির পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আল-কায়েদা মুজাহিদিন।
আঞ্চলিক সূত্র জানায় যে, বা’দওয়াইনের আঞ্চলিক সরকার ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা আল-কায়েদা শাখা হারাকাতুশ শাবাবের সাথে দীর্ঘ বৈঠক ও আলোচনার পর, গত ১৫ এপ্রিল রাত সাড়ে ৪ টার দিকে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে। অঞ্চলটির কয়েকজন প্রবীণ ব্যাক্তি জানান যে, বেশ কিছু বিষয়ে হারাকাতুশ শাবাবের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে আঞ্চলিক সরকার, এরমধ্যে রয়েছে- অঞ্চলটির বিচার বিভাগ ও সামরিক বিভাগের কর্তৃত্ব থাকবে হারাকাতুশ শাবাবের প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ইমারতের অধীনে, সেই সাথে তারা অঞ্চলটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এছাড়া সরকারী অন্যান্য বিভাগের নিয়ন্ত্রণ থাকবে আঞ্চলিক সরকারের অধীনে। তবে এসব স্থানে কোন অনিয়ম দেখে দিলে তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারবে হারাকাতুশ শাবাব।
চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে- আল শাবাব মুজাহিদিন স্থানীয় প্রশাসন ও জনগণের সহায়তায় বা’দওয়াইন অঞ্চলে কোন যুদ্ধ ছাড়াই কালিমা খচিত তাওহীদের পতাকা নিয়ে প্রবেশ করেন। জানা যায় যে, ‘কিউবিস ক্ল্যান’ সরকারের অধীনে বালেডউইন ও কিউবিস ২টি বৃহত্তর সম্প্রদায় বা’দাউইন জেলা ও এর আশেপাশের এলাকাগুলোতে বাসবাস করেন। কোন যুদ্ধ ছাড়াই বর্তমানে এই বিশাল অঞ্চলের উপর কর্তৃত্ব করবে হারাকাতুশ শাবাব।
হারাকাতুশ শাবাব ও আঞ্চলিক সরকারের মাঝে এই চুক্তির পর কেন্দ্রীয় সোমালি মুরতাদ সরকারের সেনাবাহিনী বা’দাউইন অঞ্চল থেকে রাতের অন্ধাকারেই সরে পরে এবং পার্শবর্তী একটি থানায় আশ্রয় নেয়।
এই ঘটনায় অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে সোমালিয় মুরতাদ সরকারের সামরিক নেতৃত্বদানকারী কর্মকর্তারা। পরে বাধ্য হয়ে মুরতাদ সামরিক নেতৃত্বদানকারী কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, তারা এবং তাদের বাহিনী সম্পূর্ণরূপে বা’দাউইন অঞ্চল থেকে সরে পড়বে। এরপর রাতে বা’দাউইন অঞ্চল ছেড়ে মাদাক রাজ্যের বাজিলা থানায় রাত কাটায় মুরতাদ বাহিনী।
শাহাদাহ্ নিউজ জানা যে, হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন মুরতাদ সরকারের সামরিক বাহিনী পালিয়ে যাওয়ার পরে কোন লড়াই ছাড়াই মধ্য সোমালিয়ায় মাদাক রাজ্যের কৌশলগত বা’দাউইন অঞ্চলের উপরে পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন।
আলহামদুলিলাহ
আলহামদুলিল্লাহ! এভাবেই ইসলামের বিজয় দৃষ্টিগোচর হচ্ছে, হবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের এই বাংলাদেশেও একদিন কালিমার পতাকা উড়বে ইনশাআল্লাহ। আমরা প্রস্তুত আছি এবং ইদাদের ফরজ আদায় করছি। বড়দের সিদ্ধান্তেই হবে আমাদের পথচলা, তারা যতক্ষণ শরীয়াহ’র উপর অটল থাকবে।
আমরাও প্রস্তুতি নিচ্ছি মুহতারাম ভায়েরা ৷
ইনশাআল্লাহ বিজয় অতি সন্যিকটে ৷আমরা ই’দাদের ফরজিয়্যাত আদায় করছি সাথে চালিয়ে যাচ্ছি উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ করণের লক্ষ্যে নববী মানহাজে দাওয়াহ,,,
সমস্ত মুসলিম ভাইদের উৎসাহিত করছি, আপনারাও যার যার সামর্থ অনুযায়ী একাজগুলো চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ
আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ! ইসলামের সোনালী ভবিষ্যত আমাদের হাতছানি দিচ্ছে যেন!!
আলহামদুলিল্লাহ…
আল্লাহ বিজয়ের মাসে ইসলামের আরো বিজয় দান করুন ।
আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন
হে আল্লাহ! তুমি সারাবিশ্বের মুজাহিদীন ভাইদের সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো ।
এবং আল-ফিরদাউস মিডিয়ার সকল ভাইদেরকে সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো এবং ভাইদেরকে তোমার দ্বীনের জন্য কবুল কর ।
আমিন….ছুম্মা আমিন……
আলহামুলিল্লাহ