চীনের জিনজিয়াং এর উইঘুর অঞ্চলে পবিত্র রমজান মাসে মুসলিমদের রোজা রাখার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল আগেই। পরে লোক দেখানোভাবে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হয়েছে। বর্তমানে অঞ্চলটিতে মুসলিমরা রোজা রাখতে পারছেন না। কারণ চীন সরকার মুসলিমদের রোজা পালন করাকে উগ্রপন্থার লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এই ভয়ে মুসলিমরা রোজা রাখতে পারছেন না।
রেডিও ফ্রি এশিয়ার এক প্রতিবেদনে জানায়, চীন সরকার কর্তৃক আরোপিত ধর্মীয় নিপীড়ন ও বিধিনিষেধের কারণে বছরের পর বছর উইঘুর এবং অন্যান্য তুর্কি মুসলমানদের রমজান পালন করা নিষিদ্ধ ছিল। অঞ্চলটির নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে মসজিদে প্রবেশাধিকার আরও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং রেস্তোঁরাগুলিকে উন্মুক্ত রাখার আদেশ দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, উইঘুররা প্রায়শই রমজানের আগে এই প্রতিশ্রুতি দিতে বাধ্য হন যে তারা ইবাদত করবেন না।
রেডিও ফ্রি এশিয়া সম্প্রতি তোককুযাক (তিউকেজাহেক) জনপদে এক পুলিশ কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করেছে। তিনি বলেন, পর পর তিন বছর কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞার পরে ২০২০ সাল থেকে তার অঞ্চলে উপবাসের উপর নিষেধাজ্ঞাগুলি ‘হ্রাস’ হয়েছিল।
কিন্তু চীনের কমিউনিস্ট সরকারের নিষেধাজ্ঞা তথাকথিত শিথিলের দাবি সত্ত্বেও একই পুলিশ অফিসার বলেছেন, তার পর থেকে তিনি এখনও কাউকে তার অঞ্চলে রোজা রাখতে দেখেননি।
তিনি বলেন, কেউ রোজা রাখছে এমন অনুভব করিনি। আমি এমন কোনো ব্যক্তির মুখোমুখি হইনি যার সম্পর্কে আমি ভেবেছি যে সে রোজা রাখছে। তারা ‘উগ্রবাদী’ হিসেবে চিহ্নিত হওয়া নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন।
ফেসবুকে একটা তালেবান কমান্পারের ছবি দিয়ে প্রচার করা হচ্ছে তিনি আইএসআইএস এর হামলায় শহিদ হয়েছেন। কথাটা কতটুকু সত্য?
জি ভাই! কিছু দিন আগে আফগানিস্তানের তালেবানের একজন উপরস্হ মুজাহিদ ” মোল্লা নেইক (রহি.)” আই এস এর হামলায় শহীদ হয়েছেন । আল্লাহ তাঁকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন । আমিন ইয়া রব্বাল আলামীন
ইন্নালিল্লাহ…..
হে আল্লাহ! তুমি সারা বিশ্বের মুসলিমদেরকে হিফাজত করো ।
আমিন ইয়া রব্বাল আলামীন