গত ৬ জুলাই সোমালিয়ার ৩টি শহর বিজয়কালে আল-কায়েদা শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের কাছে শোচনীয় পরাজয় বরণ করে সম্মিলিত কুফ্ফার জোট। যেই যুদ্ধে মুজাহিদদের বিরুদ্ধে ময়দানে অবতীর্ণ হয় সোমালিয় মুরতাদ সৈন্যদের পাশাপাশি সেক্যূলার তুরস্ক আমেরিকার প্রশিক্ষিত ২টি স্পেশাল ফোর্স এবং বিমান বাহিনী। এত কিছুর পরেও মুরতাদ সৈন্যরা শহর রক্ষা এবং নিজদের পরাজয় ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি। বরং মুজাহিদদের হামলার নিজেদের ৭০ সৈন্যকে হারিয়ে ময়দান ছেড়ে পালিয়েছিল সম্মিলিত এই জোট। পলায়নের সময় নিজেদের ২০ সৈন্যর মৃত্য দেহ ময়দানে রেখেই শহর ত্যাগ করে অন্যান্য সৈন্যরা।
শহরগুলো বিজয়ের পরের সামান্য কিছু চিত্র দেখুন
ওদের লাশের সামনে দাঁড়িয়ে বলতে ইচ্ছে করে :
“আমরা আমাদের রবের প্রতিশ্রুতি সত্য
পেয়েছি ; তোরা কি সত্য পেয়েছিস?”
কত পঁচা ওদের লাশ!!
কী বীভৎস!!
কী দুর্গন্ধ!!
ছি.. ছি.. ছি..!!
থুথু..!!
আল্লাহ জালিমদের এভাবেই শাস্তি প্রদান করেন।
আল্লাহর বাহিনীর সাথে লড়বার সাধ্য কার আছে?
এই কীট গুলোই আমাদের মা, বোন, মুজাহিদ ভাইদের অপহরণ করে নিয়ে তাদের উপর চালাতো অত্যাচারের স্টীম রোলার।
খুব সুন্দর!
অসাধারণ দৃশ্য
তাদের প্রভুরা তাদের কোন কাজে আসলনা!!!!!
আল্লাহ তায়ালাকে প্রতিপক্ষ বানালে পরিণতি এমন হওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার।
আসমান-জমীন দেখছে আল্লাহ তায়ালার ওয়াদাই সত্য হয়েছে, হচ্ছে হবে ইনশাআল্লাহ।
Allahu akbar
ওদের লাশের দিকে যখনই নজর পড়ল তখন কেমন যেন একটা দুর্গন্ধ নাকের মধ্যে ভেসে উঠলো এই নাপাক মুরতাদদের লাস তো পচবে আর যখন কোন শহীদের দেহ নজরে আসে তখনই সুগন্ধ অনুভব করতে পারি আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে শাহাদাত লাভ করার তৌফিক দান করুন
Nasrum Minallahi O Fathun Qarib.
এভাবেই জালিমদের জন্ন্য আল্লাহ নিরর্শন রেখে দেন।
قَاتِلُوهُمْ يُعَذِّبْهُمُ اللَّهُ بِأَيْدِيكُمْ وَيُخْزِهِمْ وَيَنصُرْكُمْ عَلَيْهِمْ وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ} [التوبة : 14]