চট্টগ্রামে বেড়েই চলেছে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন। এবার চট্টগ্রামে মহাসমারোহে মুসলিমদের দিয়ে করানো হয়েছে মুশরিকদের অগ্নিপূজা৷ ইতিপূর্বে ইসকন চট্টগ্রামেই দুঃসাহস দেখিয়ে মুসলিমদের পূজার প্রাসাদ খাইয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় হিন্দুত্ববাদীরা এবার প্রশাসন এবং হিন্দু ঘেষা আওয়ামী লীগের ঘাড়ে সওয়ার হয়ে মুসলমানদের দিয়ে অগ্নিপূজা করিয়েছে৷ চট্টগ্রামের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সুজনের নেতৃত্বে চট্টগ্রামের মুসলমানদেরকে অগ্নিপূজা করতে বাধ্য করা হয়েছে। উল্লেখ্য সাবেক এই মেয়র সুন্নতি লেবাস টুপি, দাড়ি, জুব্বা, পায়জামা পরে। দেখে মনে হয় বড়সড় কোন শায়খ মুফতি। চট্টগ্রামের সি আর বি – তে আওয়ামী লীগ সরকার হাসপাতাল বানানোর প্লান নিয়েছে। সেটার বিরোধিতায় নেমেছে পরিবেশবাদী নাগরিকরা। তারা যেন আন্দোলন করতে না পারে সেজন্য মাঠের দখল নিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা শাহবাগ স্টাইলে সেখানে মোম বাতি জ্বালিয়ে, নেচে, গেয়ে, বেলুন ফুলিয়ে কথিত হাসপাতাল বিরোধী আন্দোলন করতেছে। এই শাহবাগ ধরণের আন্দোলনের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ তার নাস্তিক বাম এবং ইসলাম বিদ্বেষীদেরকে সঙ্গে নিয়ে এখন চট্টগ্রামের মুসলমানদের দিয়ে অগ্নিপূজা করিয়েছে। শহরের দোকানদার থেকে ব্যবসায়ী, স্কুল থেকে মাদ্রসা কেউই অগ্নিপূজা করা থেকে রেহাই পায়নি। হয় অগ্নিপূজা করতে হবে, নতুবা আওয়ামী লীগের রোষানলের শিকার হতে হবে। তাই ভয়ে বাধ্য হয়ে অনেকে এই অগ্নিপূজায় শামিল হয়েছেন। এমনকি তারা চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদেও অগ্নি পূজা করার সাহস দেখিয়েছে।
কিছু ছবি নিচে দেওয়া হল:
[img]https://i.imgur.com/Ep4Ptpu.jpg[/img]
https://imgur.com/bQxcK4O
কুকুরগুলোকে আবার জাহান্নামে পাঠানো আবশ্যক হয়ে পড়ছে।
আহ! বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি যেন আমাদের গাযওয়াতুল হিন্দের পট সৃষ্টির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
হে আমার মুসলিম ভাইয়েরা, জেগে উঠো। ঈমানের বলে বলীয়ান হও। দাওয়াহ, ই’দাদ ও জিহাদের ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়ো।
আমাদের কাজ কি এখন চুপ করে থাকা?
নীরব দর্শকের মতো তাকিয়ে থাকা?
কী করণীয় আমাদের?
কেন বসে আছি আমি,আপনি,আমরা???
ভাতের লোকমা মুখে উঠে কীভাবে?
চোখে ঘুম আসে কীভাবে?
শরম করে না?
লজ্জা করে না?
ব্যথা লাগে না?
চোখ দিয়ে পানি বের হয় না?
আর শুধু কেঁদেকুটে কিছু হবে?
কিচ্ছু হবে না। কিছুুই না।
আসুন,করণীয় জেনে তা করতে ঝাঁপিয়ে পড়ি।
আসুন মেরে ভাই!……..