আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ্, আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন দেশটির রাজধানী মোগাদিশুর উত্তরে ১টি বৃহত্তম সামরিক ঘাঁটি ও ৬ টি নতুন শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন।
বিবরণ অনুযায়ী, সোমালিয়ার দক্ষিণ ও পূর্ব মাদাক রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে গত দুই মাস ধরে টানা লড়াই চালিয়ে গেছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এই দীর্ঘ লড়াইয়ে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিনরা শহরগুলো অবরোধ করেন এবং মুরতাদ সেনাদের সাহায্যের জন্য আসা সকল রসদ-পত্র জব্দ করেন। ফলে অস্ত্র আর খাদ্য সংকটে পড়ে শহরগুলোতে অবস্থানরত মুরতাদ সেনারা। অবশেষে গত ২৬ আগস্ট বৃহস্পতিবার সোমালিয় মুরতাদ সেনারা বাধ্য হয়ে ব্যাপকহারে শহরগুলো ছেড়ে পিছু হটে।
সূত্র জানায়, এদিন সকাল থেকেই ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আশ-শাবাব মুজাহিদরা তাদের অবরোধে থাকা শহরগুলোর দিকে অগ্রসর হতে শুরু করেন। আর এই সংবাদ মহুর্তের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে মুরতাদ বাহিনীর সামরিক তাবুগুলোতে, ফলে মুরতাদ সেনারা মুজাহিদদের হামলা থেকে বাঁচতে বাদুয়েন এবং ওয়াসিল শহরের মধ্যবর্তী সমস্ত এলাকা ও ৬টি শহর ছেড়ে পালাতে শুরু করে।
ফলশ্রুতিতে হারাকাতুশ শাবাবের শত শত মুজাহিদ এদিন দুপুরের পর থেকে কোন যুদ্ধ ছাড়াই শহরগুলোতে প্রবেশ করতে থাকেন এবং একে একে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ শহর এবং ক্রুসেডার মার্কিন প্রশিক্ষিত সরকারি মিলিশিয়াদের ২১ তম ব্যাটেলিয়নের সদর দফতরে কালিমার পতাকা উত্তলন করেন।
হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন কর্তৃক বিজিত শহরগুলো হল-
১- ক্বাইয়াদ
২- জাদাই
৩- হুশ
৪- স্পিনো জোরায়
৫- দাকহী
৬- লাস জামে।
এবং ২১তম আর্মি ডিভিশনের সদর দফতর ও ঘাঁটি ছাড়াও আরও বেশ কিছু এলাকা।
উল্লেখ্য যে, মধ্য সোমালিয়ার মাদাক রাজ্যের আমারা শহরে সোমালি মুরতাদ সেনাদের ঘাঁটিতে ব্যাপক হামলার পর হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিনরা আমারা এবং বাডউইন শহরের নিয়ন্ত্রণ নেন। আর এই ঘটনার দুই দিন পর ২৬ আগস্ট হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ এই বিস্তির্ণ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিলেন।
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবার। ইনশাআল্লাহ সুম্মা ইনশাআল্লাহ অচিরেই সোমালিয়া জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে আসবে।
প্রিয় মুহতারামগণ,নববী যুগে সোমালিয়ার নাম কী ছিল??
Alhamdulillah
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার।
আলহামদুলিল্লাহ আফগানের পর সুমালিয়া,
সুবহানাল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা সারা পৃথিবীতে খেলাফতের সূর্য পুনরায় উদিত করতেছেন।
মোট কতো এলাকায় তাদের নিয়ন্ত্রনে