ইতিপূর্বে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের কল্পিত দেবী দুর্গা সম্পর্কে প্রশংসাসূচক শিরকি বক্তব্য দিয়ে সমালোচিত হয়েছিল ভারতীয় দালাল সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিজ্ঞ আলেমগণ তখন এটাকে হাসিনার রিদ্দা বা দ্বীন থেকে বিচ্যুত হয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।
আজ হিন্দুদের কথিত দেবতা কৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষে তাদেরকে আবারো শুভেচ্ছা জানিয়ে হাসিনা বলেছে, “শ্রীকৃষ্ণের একমাত্র লক্ষ্য ছিল মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন এবং সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠা। তিনি আজীবন শান্তি মানবপ্রেম ও ন্যায়ের পতাকা সমুন্নত রেখেছে। শ্রীকৃষ্ণ তাঁর জীবনাচরণ এবং কর্মের মধ্য দিয়ে মানুষের আরাধনা করেছে।”
সামাজিক দূরত্ব মেনে সবাইকে জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান পালনের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করে – তিনি যেন আমাদের দেশ ও জাতি তথা বিশ্ববাসীকে এই মহামারি হতে মুক্তি দেন।
শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করে, এই জন্মাষ্টমী উৎসব শ্রীকৃষ্ণের ভক্তগণকে তাঁর জীবনাদর্শ অনুসরণ করতে আরও অনুপ্রাণিত করবে।
রাতের ভোটে নির্বাচিত এই অবৈধ প্রধানমন্ত্রী আরও বলে, “আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি- ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।”
এসব শিরকী বক্তব্যের মাধ্যমে মূলত দ্বীন সম্পর্কে হাসিনার তাচ্ছিল্য ও উদাসীনতাই প্রকাশ পায়। এতে করে জনগণের সামনে শেখ হাসিনার রিদ্দা দিন দিন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে।