উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। যার ফলে সারা দেশে শৈত্যপ্রবাহে বয়ে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার সকালে বেলা বাড়লেও সেভাবে সূর্যের আলো দেখা যায়নি।
এ জন্য কর্মমুখী রাজধানীবাসীকে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে। বাতাসের কারণে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। তীব্র শীতে রীতিমতো কাঁপছে রাজধানীবাসী।
গরম কাপড় পরেও নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না শীতকে।
অফিসগামী মানুষ, শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন শৈত্যপ্রবাহের কারণে। শৈত্যপ্রবাহের কারণে ধূলাবালির মাত্রা বেড়ে গেছে। হঠাৎ ঠাণ্ডাজনিত রোগের মাত্রা বেড়ে গেছে। সর্দি-কাশি-জ্বর শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।
রাজধানীতে ছিন্নমূল মানুষেরাও পড়েছেন বিপাকে।
আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, আগামী ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজধানীর তাপমাত্রা কমবে। ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসবে ব্যারোমিটারের পারদ। দিনের তাপমাত্রা এখন ২০ ডিগ্রি সেলিসিয়াসে আছে। এটা আরো নিচে নেমে এলে রাত ও দিনের তাপমাত্রার পার্থক্য আরও কমে যাবে। ফলে ঠাণ্ডার অনুভূতি আরও বাড়বে।
সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন