অফিস চলাকালীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পর্দার নির্দেশ দেওয়ায় জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মুহাম্মদ আবদুর রহিমকে শোকজ করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের উপসচিব শারমিন আক্তার জাহান স্বাক্ষরিত এক পত্রে তাকে শোকজ করা হয়। ওই পত্রে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যাসহ জবাব দেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বুধবার মুসলিম কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পর্দার বিধানের একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘অত্র ইনস্টিটিউটের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, অফিস চলাকালীন সময়ে মোবাইল সাইলেন্ট/বন্ধ রাখা এবং মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পুরুষ টাকনুর ওপরে এবং মহিলা হিজাবসহ টাকনুর নিচে কাপড় পরিধান করা আবশ্যক এবং পর্দা মানিয়া চলার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
আমাদের সময়
ভাই ইসলামের কথা বলেছে তবে কি উদ্দিশ্যে বলেছে তা জানা নেই আল্লাহ তার কথাকে কবূল করুন!
তবে কোন চক্রান্ত বসত বললে এরকম বলার দ্বারা ওরা আরেকটি সুযোগ পাবে তোমরা পর্দায় বাধ্য করেছ তাই আমরা পর্দায় বিধি নিষেধ আরোপ করব !তাতে কি প্রবলেম?
আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন!
কালো পতাকা
যে দেশ রাসুল সা: কে নিয়ে কটুক্তি করে সে দেশের আল্লাহ তায়ালা স্পেশাল নজর পড়ে আর এটাই আমাদের খেলাফত কায়েম করার পথ সহজ করে দিবে ইনশা-আল্লাহ
জনিনা তিনি কি উদ্দেশ্যে কথা গুলো বলেছেন,যদি বাস্তবই দ্বীনের স্বার্থে বলে থাকেন তাহলে আল্লাহ যেন ভাইটিকে হক্বের উপর অটল ও অবিচল রাখেন এব সকলকে মেনে চলার তাওফিক দান করেন আমীন!আর যদি হটকারিতা বশত বলে থাকেন এবং এটা কোন চক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের ভাই বোন সকলকে এ চক্রদের আয়োজন থেকে হেফাজত করেন আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন!!!
ভাইয়েরা সবাই শুনুন উনাকে মিডিয়াতে দেখলাম উনিই সুন্নতমত দাড়ি রাখেনি টাই গলায় তো এত নিজের মাঝে সুন্নতের প্রবলেম রেখে অন্যদেরকে আদেশ করল তা কাজ না হওয়ারি কথা তো এমন সব লোকদের উদ্দিশ্য কি তা আল্লাহু আ-লাম তবে তার বক্তব্যে ফি-মা-ফীহী আছে ।