বাংলাদেশের কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালংয়ে অজ্ঞাত সন্ত্রাসীদের গুলিতে মাজলুম রোহিঙ্গা মুসলিমদের নেতা মুহিবুল্লাহ (৫০) নিহত হয়েছেন। তিনি আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান ছিলেন।
(বুধবার) রাত সাড়ে ৮টার দিকে কুতুপালংয়ের লম্বাশিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভেতরে এ ঘটনা ঘটে। মুহিবুল্লাহ এফডিএমএন ক্যাম্প-১ ইস্টের ব্লক-ডি ৮-এ বসবাস করতেন।
আরেক রোহিঙ্গা নেতা দিল মোহাম্মদ বলেন, “এশার নামাজের পর নিজ অফিসে অবস্থানকালে অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকধারীরা তাকে লক্ষ্য করে মোট ৫ রাউন্ড গুলি করে। এতে তিন রাউন্ড গুলি মুহিবুল্লাহর বুকে লাগলে তার মৃত্যু হয়।”
নিহত মুহিবুল্লাহ আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিলেন।
মুহিবুল্লাহ ১৯৯২ সালে রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। তখন থেকেই তিনি টেকনাফ অঞ্চলে বসবাস করে আসছিলেন। প্রথমে তিনি ১৫ জন সদস্য নিয়ে গড়ে তোলেন ‘আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানরাইটস’ বা এআরএসপিএইচ।
ওরা তো মনে হয় কোন নিজেস্ব সংগঠন হয়ে কাজ করছিল?
সন্ত্রাসি কারা ওখানে এনজিও রা বিভিন্ন নেতা দের গুম হুমকি দিয়ে তাড়ানোর পাঁয়তারা করতেছে এখন কোন এনজিও দের সন্ত্রাসিই সম্ভবত এটা করছে
আবার এদেরকে আরসা(আরাকান রোহিঙ্গা সেলভেসন আর্মি)এর সদস্যরা দেখতে পারে না এখানে ওদের মাঝেই কিছু বিভেদ আছে।
আরসা এটা করে নাই আরসা এমন স্থানে অপারেশন চালাবে না