• ইউএনআরডব্লিউএ বলেছে, গাজার ৪০% ফিলিস্তিনি দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
• গাজায় বোমা হামলার পাশাপাশি দখলদার ইসরায়েল সিরিয়ার আলেপ্পো এবং দক্ষিণ লেবাননেও বিমান হামলা করেছে।
• সন্ত্রাসী নেতানিয়াহু বলেছে, গাজা-মিশর সীমান্ত ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত!
• সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, জায়োনিস্টদের বোমা হামলায় গাজার ৭০% বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে।
• জাতিসংঘের মানবিক কার্যক্রম সংস্থা জানিয়েছে, গত কিছুদিনে ১ লাখ ফিলিস্তিনি গাজার সর্ব দক্ষিণের রাফাহ এলাকায় স্থানান্তরিত হয়েছেন।
• যুক্তরাষ্ট্র এক মাসে দ্বিতীয়বারের ‘জরুরি’ অস্ত্র বিক্রি করায় যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ দিয়েছে সন্ত্রাসী নেতানিয়াহু।
• ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত নিহত অন্তত ২১,৬৭২ জন ফিলিস্তিনি।
• ৩০শে ডিসেম্বর দখলদার জায়োনিস্ট বাহিনীর বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণের সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
আল-কাসসাম ব্রিগেড:
• বিভিন্ন জায়গায় যুদ্ধে দখলদার বাহিনীর ১৫টি মারকাভা ট্যাংক ও ২টি এপিসি আংশিকভাবে ধ্বংস করেছেন।
• আল-বুরেইজ ক্যাম্পে ইয়াসিন-১০৫ গোলা দিয়ে জায়োনিস্ট সৈন্যভর্তি একটি এপিসি ধ্বংস করেছেন।
• আল-বুরেইজ ক্যাম্পের উত্তরে একটি মারকাভা ট্যাংকে টার্গেট করে ‘শোওয়াজ’ নামে একটি বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরিত করেছেন।
• গাজা শহরের শেখ রেদওয়ান এলাকায় দখলদার বাহিনীর সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছেন। এতে ২০ এর অধিক জায়োনিস্ট সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
• খান ইউনিসে ইসরায়েলি সামরিক যান ও সৈন্যদের উপর মর্টার হামলা চালিয়েছেন।
• খান ইউনিসে একটি সুরক্ষিত ভবনে অবস্থান নেওয়া দখলদার সৈন্যদের উপর বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরিত করা হয়েছে।
• শেখ আজলিন এলাকায় টিবিজি দিয়ে একটি ভবনে থাকা দখলদার বাহিনীর উপর হামলা চালানো হয়েছে।
• শেখ আজলিনে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এম৯৯ স্নাইপার রাইফেল দিয়ে এক জায়োনিস্ট সৈন্যকে টার্গেট করা হয়েছে।
• রাফাহ এর পূর্বে দখলদার বাহিনীর সৈন্য ও সামরিক যানের উপর উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মর্টার হামলা চালানো হয়েছে।
• শেখ আজলিন এলাকায় দখলদার বাহিনীর দুটি সামরিক জিপকে বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে টার্গেট করা হয়েছে এবং দখলদার সৈন্যদের সাথে মেশিনগান ব্যবহার করা যুদ্ধ করা হয়েছে। এতে শত্রুসেনারা হতাহতের শিকার হয়েছে।
• মর্টার দিয়ে খোজাআর পূর্বাঞ্চলে দখলদার সামরিক কেন্দ্রে হামলা চালানো হয়েছে।
• আল-তুফফাহ ও আল-দারাজ এলাকায় একটি ভবনে অবস্থান নেওয়া দখলদার বাহিনীর উপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়েছে।
আল-কুদস ব্রিগেড:
• আল-তুফফাহ ও আল-দারাজ এলাকায় ২টি মারকাভা ট্যাংক ও ১টি এপিসি ধ্বংস করেছেন।
• খান ইউনিসের বনী সুহাইলা এলাকায় দখলদার বাহিনীর উপর ৬০মিমি মর্টার দিয়ে হামলা চালিয়েছেন।
• আল-বুরেইজ শরণার্থী শিবিরে বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে একটি সামরিক যান সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছেন।
• খান ইউনিসের স্ট্রিট ৫ এর আশপাশে, আবসান এলাকায়, রাফাহ এবং দেইর আল-বালাহতে দখলদার বাহিনীর অবস্থানে ৬০ মিমি মর্টার দিয়ে হামলা চালিয়েছেন।
আবু আলী মুস্তফা ব্রিগেড:
• খান ইউনিসের কেন্দ্রে আরপিজি দিয়ে দখলদার বাহিনীর সামরিক যানে হামলা চালিয়েছেন।
• আল-বুরেইজ ক্যাম্পের পূর্বে তানদেম রকেট দিয়ে একটি এপিসির উপর আক্রমণ করেছেন।
শহীদ উমার আল-কাসেম বাহিনী:
• খান ইউনিসের কেন্দ্রে দখলদার বাহিনীর সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছেন। এতে শত্রুসেনারা নিহত ও আহত হয়েছে।
• খুজাআতে দখলদার বাহিনীর সামরিক যানে কয়েকটি মর্টার দিয়ে সরাসরি আঘাত হেনেছেন।
নাসের সালাহ আল-দ্বীন বিগ্রেড:
• খান ইউনিসে দখলদার বাহিনীর একটি মারকাভা ট্যাংকে তানদেম রকেট দিয়ে সরাসরি আঘাত হেনেছেন।
আল-আকসা শহীদি ব্রিগেড:
• খান ইউনিস ও আল-তুফফাহ এলাকায় শত্রুদের একটি ডি৯-বুলডোজার এবং একটি মারকাভা ট্যাংকে তানদেম ও আরপিজি ব্যবহার করে হামলা চালিয়েছেন।
• খুজাআর পূর্বে দখলদার সৈন্যদের উপর ১২০মিমি ক্যালিবার মর্টার নিক্ষেপ করেছেন।