• রাফাহ এর পূর্বে একটি বাড়িতে বোমা হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। এতে শিশুসহ ১৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
• আল-জাজিরার হামদাহ সালহুত জানিয়েছেন, দখলীকৃত পশ্চিম তীরে বেথেলহামের কাছে এক গ্রামে ফিলিস্তিনিদের গণগ্রেফতার করেছে দখলদার ইসরায়েল।
• কাতার ও ফ্রান্সের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের সাথে একটি চুক্তি হয়েছে হামাসের। চুক্তি অনুযায়ী গাজাবাসী এবং হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলিদের জন্য মেডিকেল সরঞ্জামাদি নিয়ে ৫টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে।
• গাজাকে পুনরায় গড়ে তুলতে ১৫ বিলিয়ন ডলার দরকার পড়বে বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা।
• গাজায় দখলদার বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ২৪,৪৪৮ জন ফিলিস্তিনি।
• আল-কাসসাম ব্রিগেড খান ইউনিসের দক্ষিণে আল বাতন আল-সামিন এলাকায় দখলদার বাহিনীর একটি ডি৯ বুলডোজার এবং একটি মারকাভা ট্যাংকে হামলা চালিয়েছেন।
• একই এলাকায় দখলদার বাহিনীর পদাতিক সৈন্য দলের উপর অ্যান্টি পার্সনেল ডিভাইস বিস্ফোরিত করার পর তাদের সাথে মেশিনগান দিয়ে লড়াই করেছেন মুজাহিদগণ। এতে শত্রু সেনারা হতাহত হয়েছে।
• জাবালিয়ার পূর্বে ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে দখলদার বাহিনীর একটি এপিসিতে হামলা করেছেন মুজাহিদগণ।
• মাগাঝি ক্যাম্প এলাকায় দখলদার বাহিনীর সাথে লড়াই করে ঘাঁটিতে ফিরে এসে মুজাহিদগণ বলেছেন, তারা জায়োনিস্ট বাহিনীর ৬টি মারকাভা ট্যাংক এবং একটি এপিসি ধ্বংস করেছেন। এ হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড এবং আল কুদুস ব্রিগেডের যোদ্ধারা। হামলায় ট্যাংকবিধ্বংসী ডিভাইস বিস্ফোরণে দখলদার বাহিনীর একটি বুলডোজারও ধ্বংস হয়েছে। এছাড়াও, দখলদার বাহিনীর ৪ সৈন্যকে স্নাইপার হামলার টার্গেট বানিয়েছেন, বিশেষ জায়োনিস্ট সৈন্যদের ৭ সদস্যকে টিবিজি গোলা দিয়ে খুব কাছ থেকে আঘাত করেছেন।
• আল-তুফফাহ এলাকার জাবাল আল-রাইসে একটি জায়োনিস্ট ইঞ্জিনিয়ার বাহিনী বহনকারী গাড়িকে পরিপূর্ণ ধ্বংস করেছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড।
• এভাবে দখলদার বাহিনীর উপর নিয়মিত হামলায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধারা এখন পর্যন্ত ৫২৯ জায়োনিস্ট সৈন্যকে নিহত করেছেন এবং আরও ২৬১৪ সৈন্যকে আহত করেছেন। জায়োনিস্ট হাসপাতালগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, দখলদার ইসরায়েলি সৈন্য আহতের সংখ্যা ৬৩০০।