সন্ত্রাসী দল বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই কর্মসূচিতে মূল বিষয় তিনটি ছিল। যার মধ্যে রামমন্দির তৈরি নিশ্চিত করা ও জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপের কাজ শেষ হয়েছে। তৃতীয়টি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তৈরি। আরও প্রকল্প নিয়ে আলোচনাও চলছে। নাগরিকত্ব বিল পাশের পর জাতীয় নাগরিকপঞ্জি তো আছেই। ২০২৪ সালের আগে তা চালুর কথা বলেছে সন্ত্রাসী অমিত শাহ।
এ বছরে স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা থেকে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কথা। সেই সংক্রান্ত আইন নিয়েও কথা চলছে।
গোটা ব্যবস্থা আটোসাঁটো করেই এটি আনা হবে। যেমন আনা হয়েছে নাগরিকত্ব বিল। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পরেই কংগ্রেসেরও কিছু নেতা প্রকাশ্যে সমর্থন করেছে।
কেন্দ্রের মন্ত্রী সঞ্জীব বালিয়ান জানায়, সরকার এই বিল আনার ব্যাপারে আলোচনা করছে।
আসামে ইতিমধ্যেই দুই সন্তানের নীতির ভিত্তিতে সরকারি চাকরির পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
আর কংগ্রেসের মত, সেটি তো আসলে মোড়ক। আসল খেলা তো বিভাজনের। লক্ষ্য হিন্দুরাষ্ট্র গড়ার। ২০২৪ সালে সেটিকে ভর করেই ভোটে লড়বে সন্ত্রাসী মোদি।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা