দিল্লিতে মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালাচ্ছে হিন্দু সন্ত্রাসীরা। সেই সাথে চলছে মুসলিম নারীদের গণধর্ষণ। গত ১ মার্চ দিল্লির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জাফরাবাদের ১৩ বছরের মুসলিম কিশোরী দিবাকে গণধর্ষণ করেছে মালাউন হিন্দুরা।
সংবাদ মাধ্যম “দি রিপাবলিক অফ বুজ” এর মাধ্যমে জানা যায়, মালাউন মুশরিকরা দিবার এলাকায় হামলা চালিয়ে ঘরে ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং মুসলমানদেরকে ঘিরে ধরে বাড়ি বাড়ি লুটপাট ও তল্লাশি চালায়। এসময় ইজ্জত বাঁচাতে দিবা অন্ধকার একটি গলিপথ দিয়ে পালাচ্ছিল, কিন্তু মুশরিকরা তাকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে। দিবা কাঁদতে কাঁদতে চিৎকার করে সাহায্য চাইলো। তবে শেষ অবধি মালাউন মুশরিকরা তাকে ধরে ফেলে এবং কাছাকাছি একটি পরিত্যক্ত কক্ষে নিয়ে গণধর্ষণ করে।
দিবা চিৎকার করতে থাকলেও উদ্ধারের জন্য কেউ আসেনি। কমপক্ষে সাত হিন্দু তাকে হিংস্রভাবে গণধর্ষণ করেছে এবং ধর্ষণের ছবি তুলেছে।
পরে, হিন্দু সন্ত্রাসীরা দিবাকে অজ্ঞান অবস্তায় ফেলে চলে গেলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে। অতিরিক্ত নির্যাতনের ফলে ব্যাথায় তার শরীর কালো হয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল। জ্ঞান ফিরলে সে তার দগ্ধ প্রতিবেশীদেরকে তার পাশে নীরব নিস্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে থাকতে দেখে। হিন্দু মালাউন সন্ত্রাসীরা তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। গণধর্ষণের ফলে দিবার দেহে জ্বর আসে এবং মারাত্মকভাবে রক্তক্ষরণ হয়।.
মুসলিম সংখ্যালঘুদের দমন করতে ভারতীয় মালাউনরা প্রায়শই ধর্ষণকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করছে। দিবার ধর্ষণের ভয়াবহ কাহিনী মূলত ভারতের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিচ্ছবি, যেখানে মালাউন হিন্দু সন্ত্রাসীরা গণহত্যা, লুটপাট,অগ্নিসংযোগ এবং মুসলিমদের ধর্ষণ করছে।
কাশ্মীর, পাঞ্জাব, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম, আসাম, ছত্তিসগড় এবং তামিলনাড়ুর মতো অঞ্চলগুলোতেও ভারতীয় মালাউনরা নিয়মিতভাবে ধর্ষণ করার ইতিহাস তৈরি করেছে।