দিল্লি নিজামুদ্দিনের মাওলানা সাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলার পর মালাউনরা এবার মানি লন্ডারিংয়ের মামলা দেওয়া হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
দিল্লি পুলিশের অভিযোগের ভিত্তিতে মাওলানা সাদ ও তার ট্রাস্টের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ দায়ের করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত কয়েকদিন ধরে তাবলিগ জামাত নেতাদের আর্থিক লেনদেন তদন্ত করছে সংস্থাটি। এ বিষয়ে ব্যাংক ও গোয়েন্দা এজেন্সিগুলির কাছ থেকে তারা বিভিন্ন নথি পেয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সম্প্রতি বিদেশি এবং ভারতের কয়েকটি উৎস থেকে তাবলিগ জামাতের পাওয়া অনুদান এজেন্সির নজরদারিতে রয়েছে।
এর আগে মাওলানা সাদের বিরুদ্ধে অবহেলাজনিত মৃত্যু সংঘটনের অভিযোগে মামলা করে দিল্লির মালাউন পুলিশ।
পুলিশের এক মুখপাত্র বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিলো তা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয় সাদের বিরুদ্ধে।
এখন তার বিরুদ্ধে অবহেলাজনিত মৃত্যু সংঘটনের অভিযোগ যুক্ত করা হয়েছে।এই অভিযোগে দায়ী ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
পুলিশ বলছে, সরকারি নির্দেশ ভেঙে মারকাজে জমায়েত করার জন্য আগেই তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছিল। কিন্তু জমায়েতের কয়েকজন মারা যাওয়ার পরে হত্যার অভিযোগ দায়ের করা হলো।
গতমাসে দিল্লির মারকাজ নিজামুদ্দিনে তাবলিগের যে সমাবেশ হয়েছিল, সেটিকে মালাউনরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে ভারতে করোনা ছড়িয়ে দেওয়ার গুজব রটিয়ে দেয়।
অথচ, ভারতে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে আরও আগেই। আর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল তারপরেও হিন্দুত্ববাদী মালাউনরা বিভিন্ন জায়গায় অনেক লোক জমায়েত করে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেছিল। কিন্তু মালাউন পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় নি।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভারতে করোনা ভাইরাসে মোট ১২ হাজার ৩৮০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ৪১৪ জন।
Allah take niey zak