মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তি চেয়ে নিজ ফেসবুক আইডিতে স্ট্যাটাস দেয়ায় সীতাকুণ্ডে এক মাদ্রাসা অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করেছে আওয়ামী পুলিশ। তার নাম মাওলানা নুরুল কবির। তিনি সীতাকুণ্ড পৌরসদরস্থ যুবাইদিয়া মহিলা ফাজিল মাদ্রাসার প্রধান। সোমবার রাত ২টার সময় সীতাকুণ্ড ছোবহানবাগ এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা যায়, অধ্যক্ষ নুরুল কবির গত শনিবার মাওলানা সাঈদীর মুক্তি চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। স্ট্যাটাসটি দেয়ার পর তা মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে পড়ে। তার পোস্টকৃত স্ট্যাটাসে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা নানা রকম তীর্যক মন্তব্য করতে থাকে। পরে নানামুখী চাপে পড়ে তিনি স্ট্যাটাসটি রিমোভ করে দেন। এ নিয়ে স্থানীয় দু’টি পত্রিকায় সংবাদও প্রকাশিত হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার রাতে বারৈয়াঢালা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম সীতাকুণ্ড মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। খবর: নয়া দিগন্ত
মডেল থানার ওসি (তদন্ত) শামিম শেখ বলেন, অভিযুক্ত মাদ্রাসা অধ্যক্ষ নুরুল কবিরকে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
বর্তমানে পুলিশের মনোগ্রাম হলো নৌকা!!!!
দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মুক্তি মুসলমানদের জন্য হয়ে উঠতে পারে ভয়ঙ্কর। বর্তমানে তাগুত সরকার পেশী বলে দেশের ক্ষমতা দখল করে রয়েছে । তারা গণতন্ত্র ধর্মকে প্রায় বিলুপ্ত করে দিয়েছে। কিছুদিন আগে আমরা দেখেছি বেগম খালেদা জিয়া জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে। এ মুহূর্তে যদি দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে মুক্তি দেওয়া হয় তাহলে বিএনপি নামক দলটি আবার দেশে গণতন্ত্র ধর্মটাকে টেনে আনবে জামাতকে বুকে টেনে নিয়ে। বাংলাদেশে বসবাসরত মুসলিমদের উচিত তাগুতের সাথে লড়াই করে শহীদ হওয়া অথবা বিজয়ী বেশে শরিয়া আইন কানুন মেনে জীবন যাপন করা।