করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) দ্বিতীয় ঢেউয়ে একের পর এক দৈনিক সংক্রমণের রেকর্ড গড়ছে ভারত। এবার একদিনে দেশটিতে শনাক্ত হয়েছে প্রায় ২ লাখ ১৭ হাজার।
ওয়ার্ল্ডো মিটারের গত শুক্রবার সকালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার ৮৫০ জন। একই সময়ে মারা গেছে ১ হাজার ১৮৩ জন।
এ নিয়ে ভারতে করোনার মোট সংক্রমণ ১ কোটি ৪২ লাখ ৮৭ হাজার ৭৪০ জনে দাঁড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১ লাখ ৭৪ হাজার ৩৩৫ জন।
একটি সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে আনন্দবাজার, করোনার নতুন একটি প্রজাতি (ডাবল মিউট্যান্ট স্ট্রেন) সংক্রমিত হয়েছে ভারতের ১০টি রাজ্যে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও। তালিকায় থাকা অন্য রাজ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, গুজরাট, কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ।
এই প্রজাতির ভাইরাসে রয়েছে দুটি প্রজাতির করোনা ভাইরাসের মিশ্রণ। ই৪৮৪কিউ ও এল৪২৪আর ভাইরাসের মিশ্রণে তৈরি হয়েছে এই তৃতীয় প্রজাতিটি। দিল্লিতে ব্রিটেনের করোনা প্রজাতি ও এই জাতীয় করোনা প্রজাতি যৌথভাবে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে।
পাঞ্জাবে করোনার নতুন ঢেউয়ে যারা আক্রান্ত হয়েছে, তাদের ৮০ শতাংশের শরীরে পাওয়া গেছে ব্রিটেনের করোনা স্ট্রেন। কিন্তু মহারাষ্ট্রে বিপুল পরিমাণে নতুন প্রজাতির করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। হিসাব অনুসারে, ৬০ শতাংশ আক্রান্তই দুই ভাইরাসের প্রজাতি থেকে তৈরি তৃতীয় ভাইরাসের দ্বারা সংক্রমিত হয়েছে।
ফলে মর্গেও জায়গা মিলছে না দেহ রাখার। স্তুপাকার মৃতদেহে মাটিতে পা রাখা দায়। যার ভিডিও দেখে আঁতকে উঠছে মানুষ। ঘটনাটি ছত্তীসগঢ়ের রাজধানী রায়পুরের সবচেয়ে বড় সরকারি হাসপাতালের।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে ত্রস্ত ছত্তিসগঢ়। পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হতে চলেছে। করোনা রোগীর সংখ্যা এতটাই বেড়ে গিয়েছে বেসামাল পরিস্থিতি শুরু হয়েছে।
হাসপাতালের এক স্বাস্থ্যকর্মী জানিয়েছেন, এই প্রথমবার এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। দৈনিক মৃত্যুর হার হু হু করে বেড়ে চলেছে। যার ফলে মর্গে জায়গা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আঁতকে ওঠার মতো দৃশ্য ভেসে উঠছে।
Horrific visuals.from Ambedkar hospital in Raipur by @Someshpatel00 Bodies of #COVID patients are piling up at mortuary faster than they can be cremated @GargiRawat @manishndtv @riteshmishraht @ranvijaylive @vinodkapri @ipsvijrk @ipskabra pic.twitter.com/9ozQ43lVfe
— Anurag Dwary (@Anurag_Dwary) April 12, 2021
রায়পুরের প্রধান স্বাস্থ্য অফিসার মীরা বাঘেলের কথায়, ‘এত লোক একসঙ্গে মারা যাবে, তা কখনও ভাবিনি। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে সেই আশঙ্কায় শীততাপ নিয়ন্ত্রণ ঘর তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু সেই ঘরও এখন ছোট মনে হচ্ছে। কারণ, মৃতের সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। কোথায় রাখব দেহ? তাই মেঝেতে, বাইরে, রোদের মধ্যেই রাখতে হচ্ছে।
খুব মজার খবর!
আলহামদুলিল্লাহ ভালোই লাগছে!!
ভাইদের কাছে এরকম আরো মজার মজার সংবাদের আশা করছি….
হে আল্লাহ! তুমি সারাবিশ্বের মুজাহিদীন ভাইদের সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো ।
এবং আল-ফিরদাউস মিডিয়ার সকল ভাইদেরকে সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো এবং ভাইদেরকে তোমার দ্বীনের জন্য কবুল কর ।
আমিন….ছুম্মা আমিন……
আলহামদুলিল্লাহ ভালোই লাগছে!!
ভাইদের কাছে এরকম আরো মজার মজার সংবাদের আশা করছি….
হে আল্লাহ! তুমি সারাবিশ্বের মুজাহিদীন ভাইদের সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো ।
এবং আল-ফিরদাউস মিডিয়ার সকল ভাইদেরকে সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো এবং ভাইদেরকে তোমার দ্বীনের জন্য কবুল কর ।
আমিন….ছুম্মা আমিন……
আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। অনেক বড় খুশির সংবাদ। আল্লাহ তাআলা এই সমস্ত জাহান্নামের কীটগুলোকে ধ্বংস করে এই জমিনকে পবিত্র করুন।এবং মুসলিম উম্মাহকে নিরাপত্তার চাদরে বেষ্টিত করে নিন। এবং মুসলিম উম্মাহর অকুতোভয় মুজাহিদদের জন্য খেলাফত প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করে দিন। আমীন ইয়া রব্বাশ শুহাদায়ি ওয়াস সালিহীন।