তামাশার কথিত লকডাউন/ শাটডাউনে বাংলাদেশের রাজধানীসহ সারা দেশে দিন এনে দিন খাওয়া মানুষেরা চরম বিপদে পড়েছেন৷ কাজ নেই আবার কোনো সহায়তাও পচ্ছেন না৷ রিকশা চললেও যাত্রী না থাকায় চালকরা দিশেহারা, কাজহীন দিনমজুর ও নির্মাণ শ্রমিকরা।
কঠোর লকডাউনেও রবিবার বৃষ্টি থামার পর দুপরের দিকে মৎস্য ভবনের সড়কের পথে ফুটপাথে একটি কাঠের বাক্সের ওপর চা, বিস্কুটসহ আরো কিছু পণ্য সাজিয়ে বসেন লাবনী বেগম৷ কথা বলতে গেলে ইতস্তত বোধ করেন৷ যেন কিছুটা ভয় পেয়েছেন৷
সব কিছু গুটিয়ে চলে যেতে চান৷ পরে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে কথা বলতে গেলে আশ্বস্ত হন৷ সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, লকডাউনে তো এরকম রাস্তার পাশে দোকান দেয়া যাবে না৷ বাইরে বের হওয়া নিষেধ৷ কেন বের হয়েছেন? জবাবে জানালেন, ‘‘আমার একটি ছেলে আছে৷ স্বামী নেই৷ ছেলেটি কিডনি রোগে আক্রান্ত৷ প্রতিদিন সাড়ে ছয়শো টাকার ওষুধ লাগে৷ এই টাকা জোগাড় করতে না পারলে আমার ছেলেকে বাঁচাতে পারব না৷ দোকান দেয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই আমার৷ আমি কী করব!’’
হাহাকারে ভারি হওয়া আকাশ ভেঙ্গে পড়বে হাসিনার মাথায় !!
এই তাগুত মুরতাদ হাসিনা জনগণের পেটে লাথি মেরে জনগণকে বিশেষ করে মুসলিমদেরকে আর্থিকভাবে সংকটে ফেলার পায়তারা করছে এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের পা চাটা গোলাম বানানোর পাঁয়তারা করছে এবং তাদের মুখাপেক্ষী বানানোর চেষ্টা করছে যারা তাদের মুখাপেক্ষী হবে তাদের সহায়তা গ্রহণ করবে তাদের দখলদারিত্ব কে মেনে নেবে তাদেরকে কেবল নিরাপত্তা দিবে আর যারা হিন্দুত্ববাদী ভারতের আনুগত্য করবে না বরংচ বিরোধিতা করবে তাদেরকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দেবে কিন্তু ইনশাআল্লাহ পরিশেষে মুসলিমরা হিন্দুদের উপর বিজয়ী হবে এবং শাসকগোষ্ঠীর গলায় দড়ি পরিয়ে সামের হেডকোয়ার্টারের টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যাবে সেই বিজয় অতি সন্নিকটে সেজন্য জনগণকে রুখে দাঁড়াতে হবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের দেশীয় এজেন্ট দের বিরুদ্ধে আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে জাগ্রত হবার তৌফিক দান করুন