মস্কোয় তালিবান প্রতিনিধি দলের প্রধান মৌলভী শাহাবুদ্দিন দিলোয়ার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাম্প্রতিক মন্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন যে, তালিবানরা চাইলে দুই সপ্তাহের মধ্যে পুরো আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে।
গত ৮ জুলাই বৃহস্পতিবার, সাংবাদিকরা জো বাইডেনের নিকট তালিবানরা ক্ষমতায় আসবেন কিনা জানতে চাইলে বাইডেন বলেছিল, “না!” আমি তালিবানকে বিশ্বাস করি না, তবে আমি 300,000 সদস্যের শক্তিশালী আফগান বাহিনীকে বিশ্বাস করি।
অন্যদিকে, আফগান তালিবানরা মার্কিন রাষ্ট্রপতি বাইডেনের এই মন্তব্যকে ব্যক্তিগত মতামত বলে বিবেচনা করেন। এ বিষয়ে মস্কো সফররত আফগান তালিবান প্রতিনিধি দলের প্রধান, মৌলভী শাহাবুদ্দিন দিলোয়ার বলেছেন যে, তাঁরা চাইলে দুই সপ্তাহের মধ্যে পুরো আফগানিস্তান দখল করতে পারেন। তাছাড়া বর্তমানে আফগানিস্তানের ৮৫% অঞ্চলের ওপর তালিবানদের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে বলেও জানান তিনি।
মৌলভী শাহাবুদ্দীন দিলোয়ার আরও যোগ করেছেন যে, আমরা দখলদার বিদেশী বাহিনীকে শান্তিপূর্ণভাবে আফগানিস্তান ছাড়ার সুযোগ দিয়েছি।
অপরদিকে মস্কো সফররত আফগান তালিবান প্রতিনিধি দলের অপর একজন সদস্য জানান, বর্তমানে আফগানিস্তানের সমস্ত সীমান্ত অঞ্চল তালিবান মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, দেশে একটি নতুন শাসন-ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে তালিবানরা জোরদার প্রচেষ্টা শুরু চালিয়ে যাচ্ছেন।
তালেবান যেহেতু সীমান্ত দখল করেছে,তাহলে তো তারা অবশ্যই সীমান্তের কাটা তার ভেঙে দিতে পারে,নাকি তারা জাতীয়তাবাদের রেখা মান্য করে?
তার মানে ভাই, আপনি আম খাওয়ার আঁটি চাখতে শুরু করে দেয়ার কথা বলছেন!?
তার মানে ভাই, আপনি আম খাওয়ার আগেই আঁটি চাখতে শুরু করে দেয়ার কথা বলছেন!?
তালেবান বার বার বলেছে,তারা তাদের প্রতিবেশী দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক করতে চায়। সুতরাং এর এই প্রশ্ন করা খুবই যোক্তিক যে “সীমান্তের কাটা তার ভেঙে দিতে পারে,নাকি তারা জাতীয়তাবাদের রেখা মান্য করে?”
আর একটি দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক বলতে ,সেই দেশের সরকারের সাথে ভালো সম্পর্ক বোঝায়। আর তালেবান এর একজন প্রতিনিধি বলেছে যে,”তারা (তাগুত) আমেরিকার সাথে বন্ধুত্ব করতে চায়”. ভিডিওটি ইউটিউবে আছে। সুতরাং এত কিছু পর কি প্রশ্ন করা,ফালতু তর্ক??!
এগুলো হলো একটা ফালতু তর্ক। তারা যে আসাবিয়্যাতে বিশ্বাসী নয়, তা স্পষ্ট। ভাই, আফগানিস্তানকে ইসলামি শাসনাধীনে স্থিতিশীল হতে দিন। ঘরের ভেতরে বসে মুজাহিদিন নেতৃবৃন্দের অহেতুক সমালোচনার পাঠ বাদ দিন। তারা রক্তের উপর দিয়ে গড়ে তোলা দল। তারা ইসলাম সম্পর্কেও ভালো বুঝেন, আলহামদুলিল্লাহ।
তালেবান বার বার বলেছে,তারা তাদের প্রতিবেশী দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক করতে চায়। সুতরাং এর এই প্রশ্ন করা খুবই যোক্তিক যে “সীমান্তের কাটা তার ভেঙে দিতে পারে,নাকি তারা জাতীয়তাবাদের রেখা মান্য করে?”
আর একটি দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক বলতে ,সেই দেশের সরকারের সাথে ভালো সম্পর্ক বোঝায়। আর তালেবান এর একজন প্রতিনিধি বলেছে যে,”তারা (তাগুত) আমেরিকার সাথে বন্ধুত্ব করতে চায়”. ভিডিওটি ইউটিউবে আছে। সুতরাং এত কিছু পর কি প্রশ্ন করা,ফালতু তর্ক??!
ভাই এত তাড়াহুড়ো কেন। আপনি কি সাময়িক বিজয় চান নাকি দীর্ঘ মেয়াদী। একসাথে সবাইকে শত্রু বানানো বোকামী ছাড়া কিছু না। বড় শয়তানের পরাজয় হয়ে গেলে ছোট শয়তান এমনি সাইজ হবে। আপনি মনে হয় তালেবান আলকায়দার যুদ্ধের স্ট্রাটেজি বুঝেননি। আর সীমান্তের ওপারে তাদের সহযোগী সংগঠন আছে এখানে তালেবানের যাওয়ার দরকার নাই। আমেরিকাকে দেখেন যারা একযায়গায় থেকে সারা বিশ্ব শাসন করছে। এখানে কাটাতার কোন বিষয় না আর কাটাতার না থাকলে শত্রুরা সহযেই অনুপ্রবেশের সুযোগ পাবে
তালেবান বার বার বলেছে,তারা তাদের প্রতিবেশী দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক করতে চায়। সুতরাং এর এই প্রশ্ন করা খুবই যোক্তিক যে “সীমান্তের কাটা তার ভেঙে দিতে পারে,নাকি তারা জাতীয়তাবাদের রেখা মান্য করে?”
আর একটি দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক বলতে ,সেই দেশের সরকারের সাথে ভালো সম্পর্ক বোঝায়। আর তালেবান এর একজন প্রতিনিধি বলেছে যে,”তারা (তাগুত) আমেরিকার সাথে বন্ধুত্ব করতে চায়”. ভিডিওটি ইউটিউবে আছে। সুতরাং এত কিছু পর কি প্রশ্ন করা,ফালতু তর্ক??!
মুহতারাম ‘ফারাজ’ ভাই আপনার মন্তব্যের সুন্দর জবাব দিয়েছেন।
এর সাথে আমি একটু যুক্ত করব যে, আপনি সামরিক নীতি নিয়ে পড়াশোনা করুন। আবেগ দিয়ে সবকিছু হয় না প্রিয় ভাই। শুধু কাটাতারেই কি জাতিয়তাবাদ বুঝায়?
তালিবান ভাইয়েরা যদি জাতিয়তাবাদে বিশ্বাসী হতেন, তাহলে এক আরব ‘শাইখ উসামা রহ.’ এর জন্য টানা ২০ বছর যুদ্ধ করতেন না। প্রথমেই শাইখ উসামা রহ.-কে অ্যামেরিকার হাতে তুলে দিতেন।
শাইখ উসামা রহ. এর সময়ের তালেবান,আর এখন এর তালেবান এর মধ্যে কিছু পার্থক্য দেখতে পান না?
ভাই আপনি মনেহয় এখানে নিউজ দেখেন ভাইদের সাথে তর্ক করার জন্য। মনেহয় দাওলার সাপোর্ট করেন আর এখানে আসেন নিউজের ভুল ধরার জন্য। ইদানিং আপনারা সোসাল মিডিয়াতে খুব বেশি তালেবান আর আলকায়দার বিরুদ্ধে লেখালেখি করছেন। মনেহচ্ছে যে, তালেবান আল আর আলকায়দার এই উন্নতি বা উত্থান আপনাদের পছন্দ হচ্ছে না। তাই হিংসা প্রবন হয়ে লেখালেখি করছে। আল্লাহ তায়ালা আপনাদের সঠিক বুঝ কবে দিবে?
আপাতত ইমারাতে ইসলামিয়া নিকেরা পুনর্গঠিত হবে,এবং শক্তি সঞ্চয় করে খিফালা ঘোষণা করবে,এবং সীমান্ত মুসলিমদের জন্য উন্মুক্ত করবেন ইনশাআল্লাহ
তালেবান মুজাহিদ বাহিনী কখনো ক্ষমতা পাওয়ার জন্য বা দেশের রাজত্ব কায়েমের জন্য লড়াই করে না, যুদ্ধ করে না, আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য, আল্লাহ তা’আলার দ্বীন কায়েমের জন্য, তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে, চালিয়ে যাবে, চালিয়ে যাবে, যতক্ষন না বাইতুল মাকদিস বিজয় না হবে, ইনশাআল্লাহ আমাদের ভাইয়েরা এ জিহাদ অব্যাহত রাখবেন, মুসলমানরা মৃত্যুকে পরোয়া করে না, বরং তারা মৃত্যুকে ভালোবাসে, ইনশাআল্লাহ এই শতাব্দীর বিজয়ের শতাব্দি, ইনশাআল্লাহ ইসলামের বিজয় হবেই, কোন তাগুত টেকাতে পারবে না ইনশাআল্লাহ,,,
হায় আল্লাহ আমাদের ভাইদের কে, তুমি তোমার নুসরাত দান করো, তাদের জন্য তুমি রাজি হয়ে যাও, তাদেরকে কবুল করে নাও, তাদের ভুলত্রুটি ক্ষমা করে দাও, আমাকেও তাদের সাথে কবুল করো, আমিন ছুম্মা আমীন
It is warning to America. we don’t forget you.
الحمدلله
اللهم تقبلنا لاقامة الدين و الرزقنا شهادة في سبيلك
آمين يا رب العالمين