গত ৬ই জুলাই (২০২১) নোয়াখালী থেকে নিখোঁজ হোন শাইখ মাহমুদুল হাসান গুনবি। তার পরিবারের সদস্যরা জানায় গত ৬জুলাই ডিবি পরিচয়ে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এ বিষয়ে পুলিশের কাছে জিডি করতে গেলে, পুলিশ জিডি নিতে অস্বীকৃতি জানায়। তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে।
দেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলো এব্যাপারে পুরোপুরি নিরব। এখন পর্যন্ত কোন মিডিয়া তার নিখোঁজের বিষয়ে কোন সংবাদ প্রচার করেনি।
শাইখ মাহমুদুল হাসান গুনবির হাতে অসংখ্য মানুষ ইসলামের দাওয়াত কবুল করেছেন। কিছুদিন আগে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ওমর ফারুক ত্রিপুরা শাইখ গুনবির হাতেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল।
এমনকি শহীদ ওমর ফারুকের হাতে নির্মিত মাসজিদটিও গুনবী ভাইয়ের উদ্যোগে নির্মিত হয়েছে।
তিনি পায়ে হেঁটে দুর্গম অঞ্চলে গিয়ে যারা তাওহীদের দাওয়াহ প্রদান করতেন। বর্তমানে এমন দা’ঈদের সংখ্যা নিতান্তই অল্প। এই অল্পসংখ্যক দা’ঈদেরকে যদি থামিয়ে দেওয়া হয়, তবে উত্তরবঙ্গ আর পার্বত্য অঞ্চলে ইসলামের যে আলো পরিলক্ষিত হচ্ছিলো, তা নিষ্প্রভ হয়ে যেতে পারে।
আল্লাহ আপনি হিফাযত করুন শায়েখ কে
allha hifajot korben insa allah
আয় আল্লাহ আপনি যালিমের কালো থাবা গুলো ভেঙ্গে ঘুরিয়ে দেন এই সরকার ও তার মুরতাদ বাহিনী গুলোকে জমিনে ধশিয়ে দিন
আয় আল্লাহ আপনি আমাদের কে এই মুরতাদদের পাওনা মুরতাদদের বুঝিয়ে দেয়ার তাওফীক দান করুন এবং গুম ও কারাবন্দী সমস্ত আলেম ওলামাদের কে সালামতের সহিত ফিরিয়ে দিন
আমীন ইয়ারব্বাল আলামিন
আহমদ ফারুক ভাই কি দোয়া করেন আপনি?
আল্লাহ আপনাকে প্রতিনিধি হিসাবে পাঠিয়েছেন ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠা করার জন্য, তা না করে আপনি আল্লাহর হাতে সবুরধ করে দিলেন, আল্লাহ তায়ালা গজব দিয়ে সব কাফের মুরতাদ মুশরেকদেরকে ধ্বংস করে দিবে, আপনার হাতে মুসলিমদের হাতে খেলাফত দিয়ে দিবে এভাবে কি হয়,
আল্লাহ কাছে দোয়া করেন, আমাকে আপনাকে এই উম্মাকে হারানো খেফা যেন দান করেন এই দোয়া করেন ভাই আমার
আল্লাহর জন্য ভালোবাসি শায়খকে।শায়খের সাথে একদিন সাক্ষাৎ হয়েছিলো। শায়খ একপর্যায়ে বলেছিলেন,ঘর থেকে বের হওয়ার সময় স্ত্রী ও সন্তানের কাছ থেকে বিদায় নেন।বলে আসেন যে হয়তো আর দেখা না হতে পারে।গুম, খুন হতে পারেন।কোন ভয় নেই শায়খের মাঝে।আল্লাহ শায়খকে হেফাজত করুন। আমীন।
আল্লাহ তাকে হেফাজত করুন!
মজলুম মুসলিমীন….
বীর মুজাহিদীন………
ভয় নাই।এক গুনবিকে ওরা গুম করেছে তো কি হয়েছে!এই ভূখণ্ডে যদি আসলেই ইসলাম শক্তিশালী হওয়ার থাকে তাহলে এক গুনবির বদলে আল্লাহ হাজার গুনবি তৈরি করে দিবেন ইনশা আল্লাহ।
ভাই, হৃদয় জমে থাকা কষ্ট গুলো চোখের অশ্রু হয়ে গড়িয়ে পড়ছে। অভাবে আর না…। ইনশাআল্লাহ! সেদিন আর দূরে নয়, যেদিন তাগুতের বুকে পারা দিয়ে উম্মাহর সাথে গারদারীর হিসাব নিবো।