চীনা দখলদার সরকার একদিকে উইঘুর মুসলিমদের কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে আটক করে নির্যাতন আর গণহত্যা চালাচ্ছে, পাশাপাশি তারা বন্দী উইঘুর মুসলিমদের সম্পত্তি জব্দ করে বিক্রি করছে এবং সেখান থেকে আয় করছে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর এক খবরে জানানো হয়, পূর্ব তুর্কিস্তানের(যিনযিয়ান) কোরলা এলাকায় চীনা কর্তৃপক্ষ জেলে বন্দী উইঘুর ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মুসলিমদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নিলামে বিক্রি করছে; এই এক জায়গা থেকেই হানাদার চীনা সরকার আয় করেছে ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার!
তাহলে সমগ্র পূর্ব তুর্কিস্তান থেকে নিষ্ঠুর হানরা মুসলিমদের থেকে ডাকাতি করা সম্পত্তি বিক্রি করে কতো অর্থ আয় করেছে?
২০১৯ সাল থেকে এই পর্যন্ত পূর্ব তুর্কিস্তানের আদালত উইঘুর মুসলিমদের মালিকানাধীন প্রায় ১৫০ টি সম্পদ জব্দ ও নিলামে বিক্রির ব্যবস্থা করেছে; এই সম্পদের মধ্যে মুসলিমদের বসত-বাড়ি, ঘরের আসবাবপত্র, রিয়েল ইস্টেট কোম্পানির শেয়ার সহ রয়েছে আরো অনেক কিছু।
আর এসব সম্পদ বিক্রি করে লুটেরা চীনা সরকারের আয় হয়েছে এ পর্যন্ত ৮৪.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাহলে নিলাম ব্যতীত অন্যান্য উপায়ে বিক্রির পরিমাণ যোগ করলে সংখ্যাটা কতোতে দাড়াতে পারে! আর এর বেসরকারি হিসাব বা প্রকৃত হিসাব আসলে কতো – সেটা কিছুটা হলেও অনুমান করা যায়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সমগ্র পূর্ব তুর্কিস্তান জুড়েই চীনা সরকার ইসলাম ও মুসলিম নির্মূলের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে; মুসলিমদের স্থাপনা ধ্বংস এবং বন্দী মুসলিমদের সম্পদ বিক্রি এই প্রক্রিয়ারই অংশ। বিশ্ব মুসলিম রুখে না দাঁড়ালে আচিরেই পূর্ব তুর্কিস্তান হয়তো মুসলিমশূণ্য এক জনপদে পরিণত হবে, যেখানে ইসলামের কোন চিহ্নই থাকবে না।
যতসব খয়রাতি নাস্তিকের জারজ বাচ্চা চিনারা ওরা যে কি মার খাবে মুজাহিদিনরা মেরে তামা-তামা📛🟥🔴রক্তের পেকেট 📩 দিয়ে জাহান্নামে পাঠাবে বিইযনিল্লাহ