সাহেল অঞ্চলে ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার ধারাবাহিক হামলার তীব্রতা বাড়ায় সেখান থেকে একে একে নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে দখলদাররা।
ধারাবাহিক সেনা প্রত্যাহারের অংশ হিসেবে মালির কিদাল রাজ্যের পর এবার উত্তরাঞ্চলীয় টেসালিট রাজ্য থেকেও নিজেদের সৈন্য প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছে মুসলিমদের সম্পদ লুণ্ঠনকারী দখলদার ফ্রান্স।
ফরাসি সূত্রের উদ্ধৃত খবর অনুযায়ী, মালির উত্তরাঞ্চলীয় টেসালিট রাজ্যে অবস্থিত কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি থেকেও ফ্রান্স তার দেশের দখলদার সৈন্যদের সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে। সেই সাথে সামরিক ঘাঁটিটি ফরাসি বাহিনী তাদের মালিয়ান পুতুল সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করেছে, যারা ক্ষণস্থায়ী জীবেনর সামান্য আনন্দ-উপকরণের জন্য নিজেদের ঈমানী দৌলত ও উম্মাহর শানকে বিক্রি করে দিয়েছে। আর দিনরাত ফ্রান্সের গোলামী করাকে ভোগবাদী দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী স্বাচ্ছন্দ্যের আশায় নিজেদেরকে বিক্রি করে দিয়েছে।
গত ১৬ নভেম্বর ফরাসি সৈন্যরা আনুষ্ঠানিকভাবে টেসালিটে অবস্থিত সামরিক ঘাঁটি ত্যাগ করে ফ্রান্স।
গত মাসে মালির অপর গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য কিদালে রাজ্যের সবাচেয়ে বড় ঘাঁটিটি খালি করে যাওয়ার পর উত্তরাঞ্চলীয় টেসালিট রাজ্য খালী করা, এর পাশাপাশি ২০২১ সালের শেষ নাগাদ টিম্বাক্টু রাজ্য ছেড়েও পালানোর ঘোষণা – এসবকিছু শাহেল অঞ্চলে দখলদার ফ্রান্সের চূড়ান্ত পতনের সময় ত্বরান্বিত কোড়ছে বলে মোণে করছেন ইসলামি চিন্তাবিদগণ।
ফ্রান্সের সন্ত্রাসী বোরখান ফোর্সের কমান্ডার জেনারেল এতিয়েন ডু পেয়ারক্স উল্লেখ করেছে যে, এই প্রত্যাহার প্রক্রিয়ার দ্বারা ক্ষমতার শূন্যতা তৈরি করা আমাদের উদ্দেশ্য না। তাই আমরা মালি সেনাবাহিনীর কাছে এর নিরাপত্তার দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে।
এদিকে মালিয়ান সৈন্যদের রোগগ্রস্ত অন্তরে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রতি ভয় এতটাই বেড়েছে যে, মুজাহিদদের আসার সংবাদ পেলেই তারা বিভিন্ন ফসলি জমিতে গিয়ে লুকিয়ে পরে। কেউ তো আবার সীমানা পেড়িয়ে প্রতিবেশী দেশেও পালিয়ে যায়।
সার্বিক পরিস্থিতি খুব শক্তিশালী ভাবেই জানান দিচ্ছে যে, শীগ্রই হয়তো মালিতেও আরেকটি শক্তিশালী ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৩ এর শুরুতে ফ্রান্স মালিতে ইসলাম ও মুসলিমদের বীরুদ্ধে যে যুদ্ধের সূচনা করেছিল, তা এখন ফ্রান্সের অর্থনীতিকেই ভেঙে দিয়েছে। মুজাহিদদের একের পর এক ধারাবাহিক হামলার ফলে ফ্রান্স তারা অনেক সৈন্যকে কফিনবন্দী করতে বাধ্য হয়েছে। যার সঠিক হিসাব প্রকাশ করতেই সংকোচ বোধ করছে এই দখলদাররা।
দখলদার ফ্রান্স ১১ জানুয়ারী, ২০১৩ সালে মালিতে যে সামরিক অভিযান শুরু করেছিল তা এসব ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে ব্যর্থতার রূপ নিয়েছে। কেননা আল-কায়েদা বর্তমানে এই অঞ্চলে ২০১৩ সালের সময় থেকে আরও অনেক শক্তিশালী।
মালি সোমালিয়ায় মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রিত এলাকার ম্যাপ চাই।
মালিতে বাংলাদেশী সেনাদের কেন শিকার করা হয় না। ওদের তো আগে মারা দরকার। মুনাফের মুরতাদ
alhamdulillh alhamdulillh alhamdulillh
আমার ভাইদের ত্যাগ এবং কুরবানীর বিনিময় আমাদের এই সাফল্য
মাশাআল্ল্হ
আলহামদুলিল্লাহ, অসাধারন
আলহামদুলিল্লাহ,,, আল্লাহ তায়ালা,, মুজাহিদ ভাইদের কাজগুলো কবুল করুন আমীন।
ফালিল্লাহিল হামদ!
আলহামদুলিল্লাহ
আমরা পূর্ববর্তী খিলাফত দেখি নি তবে বর্তমান কালের তালেবান দের ইমারত দেখেছি। ইনশাআল্লাহ মালি সোমালিয়া তে ও অল্প সময়ের ব্যবধানে আবার ও দেখবো।