বিগত কয়েকমাস ধরেই আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে চলছে প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি এবং ইসলামাবাদ প্রশাসনের মধ্যে যুদ্ধবিরতি আলোচনা। আর এই আলোচনা টিমেরই একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা সহ টিটিপি’র শীর্ষস্থানীয় ৩ জন উমারাকে শহীদ করেছে গাদ্দার পাকি-সামরিক বাহিনী।
বিবরণ অনুযায়ী, গাদ্দার পাকি সামরিক বাহিনীর এই হামলায় টিটিপি’র প্রথম সারির সিনিয়র এক কমান্ডারও শহীদ হয়েছেন। যাকে ধরতে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩ মিলিয়ন ডলার পুরষ্কার ঘোষণা করেছে।
সূত্র মতে, পূর্ব আফগানিস্তানে এই হামলাটি চালানো হয়েছে। এতে পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) অন্যতম কমান্ডার শাইখ ওমর খালেদ খোরাসানি শহীদ হয়েছেন। যাকে টিটিপির দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা হিসেবে গণ্য করা হতো।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত রাতে পূর্ব আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের বিরমিল জেলায় বোমা হামলার মাধ্যমে টিটিপি’র শীর্ষ নেতাদের গাড়িকে লক্ষ্যবস্তু করে পাকিস্তান। শাইখ ওমর খালেদ খোরাসানির গাড়ি লক্ষ্য করে পরিচালিত বোমা হামলায় তিনি ছাড়াও টিটিপি’র আরও ২জন কমান্ডার শহীদ হন।
আঞ্চলিক সূত্র জানায় যে, খোরাসানি ছাড়াও টিটিপি কমান্ডার হাফিজ দৌলত এবং মুফতি হাসানও হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন।
টিটিপির মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানি (হাফিজাহুল্লাহ্) নিশ্চিত করেছে যে, বোমা হামলায় শাইখ ওমর খালেদ খোরাসানি শহীদ হয়েছেন। অপরদিকে পাকিস্তানি মিডিয়া দেশটির সামরিক সূত্রের বরাতে জানায় যে, এই হামলাটি আমেরিকার গোলাম মুরতাদ পাকি গোয়েন্দাদের সঙ্গে যুক্ত গাদ্দার বাহিনী চালিয়েছে।
শাইখ ওমর খালেদ খোরাসানিকে (রহি.) পাকিস্তানের পাশাপাশি ক্রুসেডার সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তাঁর মাথার মূল্য ঘোষণা করা হয়েছিল ৩ মিলিয়ন ডলার।
শাইখ ওমর খালেদ খোরাসানি (রহি.) টিটিপি’র শীর্ষস্থানীয় কমান্ডারদের মধ্যে অন্যতম একজন। তিনি আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে টিটিপি এবং গাদ্দার ইসলামাবাদ প্রশাসনের মধ্যে চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনায় অংশগ্রহণ করছেন। যেখানে তিনি টিটিপি’র প্রতিনিধি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছিলেন।
শাইখ খোরাসানির এই শাহাদাত স্পষ্টই চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনার সরাসরি লঙ্ঘন। যার মাধ্যমে গাদ্দার পাকিস্তান আবারো প্রমাণ করলো যে, তারা কখনোই শান্তি চায় না। তারা আলোচনা চলাকালীন এই হামলার মাধ্যমে তাদের অতীত চেহারা আবারো স্পষ্ট করে দিয়েছে, যখন তারা ইতিপূর্বেও আলোচনা থেকে ফেরার পথে টিটিপির একজন আমীরকে শহিদ করেছিলো। মনে করা হচ্ছে, পাকিস্তানের এই গাদ্দারির ফলে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতি শেষ করবে এবং আবারো লড়াইয়ের ময়দানেই গাদ্দার পাকি সেনাদের উচিৎ শিক্ষা দিবেন।
শাইখ ওমর খালেদ খোরাসানি (রহ.) টিটিপি’র প্রতিষ্ঠাতা নেতাদের মধ্যে একজন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে জামা’আতুল আহরার’এর নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। পরে তাঁর দল বিগত সময়ে টিটিপিতে পুনরায় যোগদান করেছিল।
ইনশাআল্লাহ টিটিপি আবারো ময়দানে পাকিস্তানি মুরতাদের পাওনা বুঝিয়ে দেবে।
ইনশাআল্লাহ
سوف ننتقم من الجنود الخبيثة انتقاما معجزا إنشاء الله
আল্লাহ তায়ালা জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন।
আর যারা আমার বোন আফিফাকে কাফেরের হাতে তু্লে দিয়েছে। মুহতারাম আমীরকে শহীদ করতে সহযোগীতা করেছে। তাদেরকে তাদের পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া উচিত।
আমেরিকার কুকুরদের মুগুর দিয়ে ঠিক করতে হবে!
ALLAH TAYALA JANNTER CU MAKAM DAN KRUN
্আল্লাহ তায়ালা জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন
May allah accept them.
এর উচিত জবাব নিশ্চয়ই দিতে হবে।
আল্লাহ শায়েখদের উঁচু মাকাম দান করুন এবং আমাদের এর প্রতিশোধ নিবার তাওফিক দান করুন আমীন।
Tum Eyse Fikir karo jeyse Hazrate Umar fikar kar sakte
فلیقتل کلهم
***সতর্কবার্তা এই কমেন্ট কারী ভাই ও আল ফিরদাউস চ্যানেলের এডমিন ভাইয়ের জন্য ***
কমেন্ট ডিলিট করে দেয়া হয়েছি। অসতর্কতার কারণে এটা হয়েছে। সামনে থেকে আরো সতর্ক থাকতে হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ আমাদের জন্য সহজ করুন, আমীন।
এডমিন।