সম্প্রতি ইউক্রেন সীমান্তবর্তী রাশিয়ার একটি সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আল্লাহ রব্বুল আলামীনের শানে গোস্তাখি করেছে রাশিয়ার লেফটেন্যান্ট কর্নেল। যার জের ধরে দেশটির ২৯ সৈন্যকে হত্যা এবং আরও ১৫ সৈন্যকে আহত করেছে ৩ জন তাজিক যোদ্ধা।
স্থানীয় গণমাধ্যম “দ্য ইনসাইডার”-এর খবর অনুসারে, ইউক্রেন সীমান্তবর্তী রাশিয়ার বেলগোরোড অঞ্চলের একটি সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। কেন্দ্রটিতে ইউক্রেন-বিরোধী যুদ্ধে অংশ নিতে বিভিন্ন দেশের যোদ্ধারা প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল।
প্রতিদিনের মতো গত ১৭ অক্টোবরও শিবিরে প্রশিক্ষণের জন্য যোদ্ধাদের জড়ো হবার নির্দেশ দেয় লেফটেন্যান্ট কর্নেল আন্দ্রেই ল্যাপিন। তার এই নির্দেশের পর সবাই একত্রিত হয়, যাদের মাঝে বেশ কিছু মুসলিম যোদ্ধাও ছিলো। এসময় ৩ জন আজারবাইজানি, ১জন দাগিস্তানি এবং একজন আদিঘের মুসলিম স্বেচ্ছাসেবক যোদ্ধা রাশিয়ান কর্তৃপক্ষকে জানান, তারা আর এখানে কাজ করবে না। এ বিষয়ে তারা যুক্তি উত্থাপন করেন যে, এটি আমাদের মুসলিমদের যুদ্ধ নয়।
তাদের এমন সিদ্ধান্তের পর ল্যাপিনি দাবি করে, “আমরা এখন একটি পবিত্র জিহাদে আছি”। এসময় মুসলিম যোদ্ধারা সামরিক প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে “পবিত্র জিহাদ” শব্দটিকে প্রত্যাখ্যান করেন। তারা বলেন, “একটি পবিত্র জিহাদ কেবল মুসলমান এবং কাফেরদের মধ্যে হয়”।
এতে কর্নেল ল্যাপিনি ক্ষিপ্ত হয়ে বলে, “তাহলে আল্লাহ কাপুরুষ ছাড়া আর কিছুই নয়”। ল্যাপিনের এমন বক্তব্য মুসলিম যোদ্ধাদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ফলে সামরিক কেন্দ্রে শুরু হয় সংঘাত।
সূত্র মতে রাশিয়ান লেফটেন্যান্ট কর্নেল ল্যাপিনের বক্তব্য শেষে কিছুক্ষণ পর শুটিং রেঞ্জ শুরু হয়। এসময় ৩ জন মুসলিম যোদ্ধা কর্নেল ল্যাপিনকে টার্গেট করে মেশিনগান থেকে গুলি ছুড়তে শুরু করেন। পরে অন্য রাশিয়ান সেনারা প্রতিরোধ করতে চাইলে তাদেরকেও গুলি করেন তারা।
ফলশ্রুতিতে ইউক্রেনীয় সীমান্তের বেলগোরোড অঞ্চলের সামরিক প্রশিক্ষণ মাঠে উক্ত কর্নেল সহ ২৯ সৈন্য নিহত এবং আরও ১৫ সৈন্য আহত হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে হামলাকারী ২ মুসলিম যোদ্ধা নিহত হন এবং অপরজন নিরাপদে ঘাঁটি থেকে বেরিয়ে যান। সংঘর্ষে নিহতরা হলেন তাজিক নাগরিক রাখমনভ মেহরাব (২৩), এবং এসখোন আমিনজোদ (২৪)। তারা গত ১১ অক্টোবর স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে রাশিয়ান বাহিনীতে যোগদান করেছিলেন।
এই সংঘর্ষের আরও একটি কারণ উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, প্রশিক্ষণ গ্রাউন্ডে মুসলিম যোদ্ধারা নামাজ পড়তে চাইলে তাদেরকে সময়মতো নামায পড়তে দেওয়া হয় না। এমনকি নামাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা বরাদ্দ করার আবেদন জানালে, মুসলিম যোদ্ধাদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা হয়। যা সংঘর্ষের পথকে প্রশস্ত করে।
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ।
আমার আশা একদিন আমাদের দেশের মুসলিম সেনা বাহিনী ও সামরিক বিভাবাগের যারা আছেন তারও এই মুরতাদদের ব্যাপারে জেগে উঠবেন
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ।
আমার আশা একদিন আমাদের দেশের মুসলিম সেনা বাহিনী ও সামরিক বিভাগের যারা আছেন তারও এই মুরতাদদের ব্যাপারে জেগে উঠবেন
মেজের জিয়া হাফিযাহুল্লাহ এর মত আরও অনেক ভাই আমাদের দেশের সেনাবাহিনী থেকে বের হয়ে মুজাহিদদের কাতারে অচিরেই শামিল হবেন ইনশাআল্লাহ
جزاكم الله خيراً وبارك فيكم وبجهودكم المباركة
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ
Htsh ki mujahideen
যারা ইসলামের শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে এবং নিজেরাও মুসলিম হবে তারাই মুজাহিদিন।