পুলিশ কর্মকর্তা এডিসি কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে ৯ কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার ৪৪ টাকার আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পায় দুদক। এছাড়া তার স্ত্রী সায়মা বেগমের ১ কোটি ৬২ লাখ ৮৫ হাজার ১৮৮ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। গত ১৩ মে প্রধান কার্যালয় বরাবরে অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. এমরান হোসেন।
পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল হাসান ১৯৮৯ সালে সাব-ইন্সপেক্টর পদে পুলিশ বিভাগে যোগদান করে। পদোন্নতি পেয়ে সে বর্তমানে অতিরিক্ত এডিসি (ক্রাইম) হিসেবে সিএমপিতে কর্মরত আছে।
জানা যায়, গত বছর নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার প্রসিকিউশন হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তাকে বদলি করা হয়। সে চট্টগ্রাম আদালতের হাজতখানার আসামিদের জন্য সরকারি বরাদ্দের খাবার বিতরণ না করে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বিল উত্তোলন করে নিতো বলে অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের আবেদন পরিপ্রেক্ষিতে ৮ জুলাই, সোমবার আদালত পুলিশ কর্মকর্তা কামরুল ও তার স্ত্রীর ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৩৫ হাজার ৯১৯ টাকা মূল্যের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছে।
তথ্যসূত্র:
১. এডিসি কামরুল ও স্ত্রীর ১১ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোকের আদেশ – https://tinyurl.com/v97ev7m6