অনেকে গল্প দিচ্ছে দিল্লীতে হিন্দুরা নাকি মুসলিমদের সাহায্য করেছে। কিন্তু গ্রাউন্ড রিপোর্ট সম্পূর্ণ আলাদা।উদাহরণ হিসাবে দেখুন, শিব বিহারের হিন্দুরা যখন আক্রমণ করতে আসে তখন সেখানকার হিন্দু পাড়া গুলো ব্যারিকেড লাগিয়ে দেয় যাতে মুসলিমরা পালাতে না পারে এবং হিন্দুরা নিজেদের বাড়ীর ভিতর থেকে জ্যায় ছিঁড়ি আম শ্লোগান দিতে থাকে, বলতে থাকে যে “সব আপনে হ্যায়” অর্থাৎ আমরা তোমাদের লোক। এর ফলে মুসলিম বাড়ীগুলি সহজেই শনাক্ত করে আক্রমণ করা যায়।
দিল্লী সরকার কোন রিলিফ ক্যাম্প করে নি, করতেও দিচ্ছে না।। তারা কোনপ্রকার সাহায্য করতে নারাজ। মুসলিমরা যে রিলিফ সামগ্রী পাঠাচ্ছে তা লুট করে নিচ্ছে হিন্দুরা।
দিল্লীর শিব বিহার। জ্বালিয়ে ছারখার করে দিয়েছে মুসলিম মহল্লাগুলি।
দিল্লি পুলিশের রেকর্ড করা ভিডিও – মুসলিমদের জ্বলে পুড়ে যাওয়া বাড়ী ও সম্পত্তি দেখে নির্লজ্জ্বভাবে হাসছে, বলছে মুসলিমদের কর্মফল।
দিল্লী ছাড়িয়ে হিন্দুদের “গোলী মারো শালো কো” শ্লোগান পৌঁছে গেলো কলকাতায়, অবশ্যই পুলিশের সামনে।
দিল্লীর মুস্তাফাবাদের নূর মসজিদে দুই ভাই মুহম্মদ আমীর (24) ও মুহম্মদ হাশিম (17) এর জানাজা পড়া হল আজ। গোকুলপুরীর একটি নোংরা নালাতে তাদের দেহ পাওয়া যায়, শরীরে অগণিত বার কোপানো হয়েছে।
দিল্লীতে এসে জাতীয় সুরক্ষা অধিকর্তা অজিত ডোভাল বলে গিয়েছিল যে এখন থেকে আর কিছু হবে যা, সবাই নিশ্চিত থাকুন। পরের দিন দিল্লীর দয়ালপুরে মুসলিম যুবক ফয়জল নামাজ পড়তে যাচ্ছিলেন, তাকে রাস্তায় ধরে হিন্দুরা এবং উনাকে জ্যায় ছিঁড়ি আম বলতে বলে তারা; কিন্তু সে বলে নি। বাকীটা আপনাদের চোখের সামনে।
দিল্লীর শিব বিহারের ইমাম সাহেবকে 3 টুকরো করেছে হিন্দুরা। মসজিদ তো শহীদ করেছেই।
দিল্লীর করাওয়াল নগরের শিব বিহার এলাকায় মুসলিম মহল্লাগুলিকে লুট করে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে শেষ করে দেওয়া হয়েছে। কোন সুস্থ মানুষ অসুস্থ হয়ে যাবে এইসব দৃশ্য চোখের সামনে দেখলে।
দিল্লীতে মুসলিমদের গণহত্যা করে হিন্দুদের কিন্তু কোন আফসোস নেই, বরং তারা জাস্টিফাই করেছে যে যা করেছে বেশ করেছে।
পুলিশ ও দাঙ্গাবাজ হিন্দুরা হাতে হাত মিলিয়ে দিল্লীর মুসলিমদের গণহত্যা করেছে তার আরো একটি প্রমাণ রইলো।
উত্তর পূর্ব দিল্লীর খেজুরী খাস এলাকায় বাড়ী ছিল বি এস এফ জওয়ান মুহম্মদ আনিসের। হিন্দুরা তাদের বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার রেখে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগামী এপ্রিল মাসে আনিস ও তার বোনের, উভয়ের বিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বিয়ের জন্য সংগ্রহ করা সমস্ত কিছু, সেই সাথে তাদের সারা জীবনের অর্জন।
হিন্দুরা তাদেরকে আক্রমণ করার সময় বলে যে – আয় পাকিস্তানী, তোদের নাগরিকত্ব নিয়ে যা।
#দিল্লীগণহত্যা পুলিশের সামনেই হিন্দুরা আক্রমণ করছে মুসলিমদেরকে, আগে থেকেই ইট পাথর জোগাড় করেও রেখেছে দেখা যাচ্ছে।
উত্তর পূর্ব দিল্লীর খেজুরী খাস এলাকার একটি মুসলিম বাড়ীও বাদ যায় নি। সমস্ত বাড়ী লুট করে জ্বালানো হয়েছে, গাড়িগুলো জ্বালানো হয়েছে। এলাকার মসজিদটিও জ্বালানো হয়েছে।
উত্তর পূর্ব দিল্লীর খেজুরী খাস এলাকার ফাতিমা মসজিদের ভিতরে মোটর বাইক ও গ্যাস সিলিন্ডার রেখে আগুন ধরিয়ে দেয় হিন্দুরা যাতে সম্পূর্ণ মসজিদটি একেবারে শহীদ করে দেওয়া যায়।
কনাট প্লেস, দিল্লীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। সেখানে হিন্দুরা মিছিল করেছে “গোলী মারো শালো কো” শ্লোগান দিয়ে। পুলিশ ও প্রশাসনের কোন উদ্দেশ্যই নেই মুসলিম গণহত্যা বন্ধ করার, বরং তারা চায় বাকী দিল্লীতে যাতে ছড়িয়ে পড়ে।
#দিল্লীগণহত্যা ভিডিওতে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে হিন্দু দাঙ্গাবাজ ও পুলিশ হাতে হাত মিলিয়ে ইট পাথর ছুঁড়ছে, পুলিশ গুলি করছে মুসলিমদের দিকে যাতে মুসলিমরা কোন প্রতিরোধ না করতে পারে।
ভারতের সবচাইতে ব্যস্ততম স্টেশন এর মধ্যে একটি, দিল্লীর রাজীব চক মেট্রো স্টেশনে হিন্দুরা শ্লোগান দিচ্ছে – ” গোলী মারো শালো কো”
আপনারা হয়ত ডাস্টবিন থেকে খাবার খাওয়ার জন্য কুকুরের কামড়াকামড়ি দেখেছেন, এবার হিন্দুদের কামড়াকামড়ি দেখুন। পূর্ব দিল্লীর নূর এ ইলাহী এলাকার একটি মুসলিম রেস্টুরেন্টের সিসিটিভি ফুটেজ।
দিল্লীর মুস্তাফাবাদের এই মুসলিম ডাক্তারের বয়ান শুনুন যে কত নৃশংসভাবে মুসলিমদের শহীদ করা হয়েছে। কারো মাথায় রড ঢুকিয়ে দিয়েছে, প্রেগন্যান্ট মুসলিম মহিলাদেরকেও ছাড় দেওয়া হয় নি।
শুনুন কিভাবে দিল্লীতে মুসলিম মহল্লাগুলি চারিদিক থেকে ঘিরে ধরে তাদেরকে আক্রমণ করেছে হিন্দুরা, কিভাবে মুসলিমদেরকে আইডেন্টিফাই করে তাদেরকে মেরেছে কিন্তু পুলিশ কোন ব্যবস্থা নেয় নি মুসলিমদের গণহত্যা বন্ধ করতে।
উত্তর পূর্ব দিল্লীর অশোক নগরের মুসলিম বাড়ীগুলিতে ও মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদেরই মধ্যে একজন পারভীন মালিক, উনার সমস্ত কাগজ পত্র জ্বলে ছাই হয়ে গেছে। সেই সাথে উনার বড় মেয়ের বোর্ডের পরীক্ষা ছিল, এডমিট কার্ড , ইউনিফর্ম সব পুড়ে গেছে।
এন আর সি হলে কি ডকুমেন্ট দেখাবে? এমন মুসলিম পরিবার তো হাজারো।
হিন্দুরা আগুন লাগাচ্ছে, পুলিশ দেখছে। #দিল্লীগণহত্যা
দিল্লীর যমুনা বিহার, ভজনপুরাতে ছাদ থেকে গুলি চালাচ্ছে হিন্দুরা।
পূর্ব দিল্লীর মুসলিম মহল্লাগুলির একটা খন্ড চিত্র। তারা ভাষা হারিয়ে ফেলেছে, চুপচাপ চেয়ে আছে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ী, গাড়ী ও দোকান অফিসের দিকে।
দিল্লীর শিব বিহারের মুসলিম মহল্লা, সমস্ত ঘর বাড়ী লুট করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দিল্লীতে করাবল নগর, মিলন গার্ডেনের একজন মুসলিম ব্যক্তির হাহাকার !!! মুসলিম মহিলাদের সম্ভ্রমহানি করা হয়েছে, মসজিদ জ্বালিয়েছে, মাদ্রাসা ও ঘর বাড়ী সম্পত্তি ভাঙচুর করেছে। ইমাম সাহেবকে মারধর করে তুলে নিয়ে গেছে।
দিল্লীর আরও একটি ভিডিও, যাতে প্রমাণ হচ্ছে যে পুলিশ ও হিন্দুরা হাতে হাত মিলিয়ে গণহত্যা করেছে।
দিল্লীর গোকুলপুরীর হিন্দুরা একটি মসজিদ জ্বালিয়ে দিয়ে তাতে 200 টাকার সাইন বোর্ড লাগিয়ে রেখেছি নিলাম করার জন্য।
দিল্লীতে একের পর এক মুসলিমদের ঘর বাড়ী জ্বালিয়েও হিন্দুরা এখন ভিকটিম প্লে করছে। মুসলিমরা নাকী তাদের উপরে অত্যাচার করেছে।
ভারত বা বাংলাদেশ, দুই দেশের হিন্দুদের এই ভিকটিম প্লে করার অভ্যাস মজ্জাগত।
আউলিয়া মসজিদ, শিব বিহার, দিল্লী – হিন্দুরা জ্বালিয়ে দিয়েছে।
দিল্লীতে অর্গানাইজডভাবে দাঙ্গা করছে হিন্দুরা। মুসলিমদের এক একটা দোকান জ্বালালে 5000 টাকা।
জ্বালানোর সময় তারা জ্যায় ছিঁড়ি আম শ্লোগান দিচ্ছে এবং বলছে পুলিশ তাদের সাথে আছে।
দিল্লীতে একের পর এক মুসলিম বাড়ীতে আগুন লাগানো হচ্ছে। তাদের আর্তনাদ শোনার মতো কেউ নেই।
শুনুন দিল্লীর মুস্তাফাবাদের মুসলিমদের কথা। সূত্র – বিবিসি বাংলা।
দিল্লীতে হিন্দুরা পাড়ায় পাড়ায় মিটিং করে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করে লোক জড়ো করছে দাঙ্গা করার জন্য।
দিল্লীর অশোক নগরের যে মসজিদে আগুন লাগিয়ে মিনারের উপরে হনুমানের পতাকা লাগানো হয়েছিল, সেই মসজিদের ইমাম সাহেবের বক্তব্য।
দিল্লীতে পুলিশ যেভাবে মুসলিম মহিলাদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে, তা অত্যন্ত চিন্তার বিষয়।
দিল্লীর একটি মুসলিম কলোনীতে জয় ছিঁড়ি আম শ্লোগান দিতে দিতে ঢুকছিল হিন্দুরা। কয়েকজন মুসলিমরা রুখে দাঁড়াতেই ভাগো ভাগো বলে পালাতে লাগলো।
প্রশ্ন তোলার কারণে, এবং পুলিশকে ভৎসনা করার কারণে জাস্টিস এস মুরলীধরকে দিল্লী হাইকোর্ট থেকে পাঞ্জাব ও হরিয়ানার হাইকোর্টে ট্রান্সফার করা হল।
আরো একবার প্রমাণিত হল যে সরকারী মদতে মুসলিম গণহত্যা হচ্ছে।
দিল্লীতে মুসলিম বিরোধী দাঙ্গার কিছু খন্ড চিত্র।
দিল্লীতে 85 বছরের মুসলিম বৃদ্ধাকে জ্যান্ত পুড়িয়ে শহীদ করলো হিন্দুরা।
লিঙ্ক – https://amp.scroll.in/article/954422/an-85-year-old-woman-was-burnt-to-death-in-her-home-in-delhis-gamri-extension?fbclid=IwAR1KOoZcBxwaOmHPSUa7wegQXBS461zXHl8b_s3-MYqg-IUYz2XJmTJiO6Y
দিল্লীর গোকুলপুরী জামে মসজিদ – আগুন লাগানোর পর মসজিদের উপরে একটি গেরুয়া পতাকা ও একটি তেরঙা পতাকা লাগিয়ে রেখেছে হিন্দুরা।
পুলিশ কিভাবে নিষ্ক্রিয় থেকে হিন্দুদের সাহায্য করেছে দেখুন। একজন মুসলিমকে ঘিরে ধরে মারছে হিন্দুরা, একজন সাংবাদিক পুলিশকে অনুরোধ করছে তাকে বাঁচাতে, কিন্তু পুলিশ কোন ব্যবস্থাই নিচ্ছে না।
দিল্লীর নওশাদ নামক একজন মুসলিম পুলিশের কাছে সাহায্য চেয়ে 100 নম্বরে ফোন করলে তাকে গালি গালাজ করে বলা হয় যে – তোরা যা করেছিস তার ফল ভোগ করে, তোদের আজাদী দেওয়া হবে।
পুলিশ আর হিন্দু দাঙ্গাবাজদের মধ্যে পার্থক্য হল পুলিশ সরকারের থেকে মাইনে পায় মুসলিমদের উপরে অত্যাচার করার জন্য।
দিল্লীর শিব বিহারের মুহম্মদ ওয়াকীল এর উপরে এসিড ছুঁড়ে মেরেছে হিন্দুরা।
দিল্লী পুলিশ তাদের অত্যাচারের প্রমাণ লোপাট করার জন্য সিসি টিভি ক্যামেরা ভেঙ্গে ফেলছে।
এই বয়সের মুসলিম ছেলেরা ক্রিকেট খেলে, আর দিল্লীতে এই হিন্দুর বাচ্চারা রাস্তায় নামে মুসলিম মারবে বলে।
দিল্লীর অশোক নগরের মসজিদে হিন্দুরা টাঙিয়ে রেখেছে জ্যায় ছিঃ আম লেখা পতাকা।
দিল্লীতে হিন্দু দাঙ্গাবাজরা পুলিশের বাইকের পিছনে করেই ঘুরছে জায়গায় জায়গায়।
দিল্লীর দাঙ্গাবাজ হিন্দু গর্ব করে বলছে যে মসজিদে সে পাথর ছুঁড়েছিল, আগুনও সেই লাগিয়েছিল। কেউ তার কিছু করতে পারি নি।
ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে জ্বালিয়ে দেওয়া দিল্লীর মুস্তাফাবাদের জামা মসজিদের।
জীবন ও ইজ্জত সম্ভ্রম বাঁচাতে দিল্লীর মুস্তাফাবাদের মুসলিম বাসিন্দারা এলাকা ছেড়ে অন্য জায়গায় আশ্রয় নেওয়ার জন্য চলে যাচ্ছেন।
দিল্লীতে পুলিশ ও প্রশাসন সম্পূর্ণভাবে Free Hand দিয়েছে দাঙ্গাবাজ ও সন্ত্রাসী হিন্দুদের, যাতে তারা বিনা বাধায় লুট পাট করতে পারে ও মুসলিমদেরকে শহীদ করতে পারে।
দেখুন পুলিশ ফোর্সের সামনেই হিন্দুরা কিভাবে দাঙ্গা ও লুট পাট করছে।
বিজেপি আরএসএস-এর লোক এবং দিল্লি পুলিশের ব্যবহার দেখুন
দিল্লীতে একের পর এক মসজিদ শহীদ করার খবর আসছে।
হিন্দুরা দিল্লীর মৃত মুসলিমদেরকেও বাদ দেয় নি। ওয়াজিরপুর কবরস্থানটিও ভেঙে ফেলেছে তারা।
দিল্লীতে একটি মাজারে যে ছেলেরা আগুন লাগিয়েছে তাদের একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। নাম হরে কৃষ্ণ।
যারা হিন্দি বোঝেন তারা শুনুন দিল্লীতে কিভাবে সম্পূর্ণভাবে পুলিশী মদতে হিন্দুরা মুসলিমদের ঘর বাড়ী জ্বালাচ্ছে।
উত্তর পূর্ব দিল্লীর করদমপুরী এলাকার মুসলিম বাড়ীগুলো এভাবেই জ্বালিয়ে দিয়েছে হিন্দুরা। চারিদিকে শুধু ধোঁয়া আর ধোঁয়া।
দিল্লীতে অসাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মনিরপেক্ষতার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ দেখুন।
পাশাপাশি 3 টি দোকান, দুইপাশে 2 টি হিন্দুর দোকান, মাঝেরটি মুসলমানের। বাম দিক থেকে – শিবা অটো ওয়ার্কস, জুলফিকার মালিকের দোকান ও ত্যাগী সাবুন স্টোর।
দুই পাশের দুটি হিন্দু দোকান অক্ষত, কেবলমাত্র মুসলিম দোকানটি ভেঙে লুট করেছে। বলুন তো কারা করেছে ?
দিল্লীতে গত 2 দিনে অনেকগুলি মসজিদ ভাঙচুর করে, আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে শহীদ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একটি- গোকুলপুরী জামা মসজিদ।
দিল্লীতে হিন্দুরা তাদের বাড়ীগুলিতে গেরুয়া পতাকা দিয়ে মার্ক করে রেখেছে, যাতে করে মুসলিমদের বাড়ীগুলিতে সহজেই চিনে নিয়ে আক্রমণ করা যায়।
এভাবেই একের পর মুসলিম বাড়ীতে আক্রমণ করছে হিন্দুরা। বাড়ীর গেট ভেঙে ঢুকে লুট পাট করছে, শহীদ করছে মুসলিমদেরকে।
এই সময়ে দিল্লীর মুস্তাফাবাদে মুসলিম বাড়িগুলোতে আগুন লাগাচ্ছে হিন্দুরা। মুসলিম মহিলাদের সম্ভ্রমহানি করা হচ্ছে
এই মুহূর্তে দিল্লীতে মুসলিম বাড়ীগুলিতে আগে পুলিশ ঢুকে অত্যাচার করছে, তাদের পিছনে পিছনে আসছে হিন্দুরা। অবাধে লুট পাট, আগুন লাগাচ্ছে।
আজ সন্ধ্যার ভিডিও, দিল্লীর শিব বিহারে মুসলিম বাড়ীগুলো জ্বলছে।
আজকে দিল্লীর মুস্তাফাবাদের জামা মসজিদ জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, সেখানকার ইমাম সাহেবকে প্রচন্ডভাবে মারা হয়েছে। এখন তিনি হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
দিল্লীতে নাকি কার্ফিউ জারী করেছে, শুট এট সাইট অর্ডার জারী করেছে – সবই আসলে লোক দেখানো। এই দেখুন আজ রাত 2:40 এর ভিডিও, দিল্লির সোনিয়া বিহারের আকবর মসজিদের সামনে। হিন্দুরা অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে জয় শ্রী রাম শ্লোগান দিচ্ছে।
পূর্ব দিল্লীতে একটি মসজিদে আগুন লাগিয়ে , মিনারের উপরে উঠে হনুমানের পতাকা লাগাচ্ছে হিন্দুরা।
পূর্ব দিল্লীর দয়ালপুরে জ্বালিয়ে দেওয়া হল একটি মাদ্রাসা।
পূর্ব দিল্লীতে 13/14 বছরের হিন্দু ছেলেরা একটি মুসলিম বেকারীর দোকান লুট করছে। পিছনে একটি পুড়ে যাওয়া মুসলিম দোকান দেখা যাচ্ছে।
পূর্ব দিল্লীর একটি মাজারে পেট্রোল বোম্ব ছুঁড়ছে হিন্দুরা।
শিঘ্রই আসছে আল-কায়েদা, তালেবান। স্বরণ করিয়ে দিতে চাই আইমান আয-যাওয়াহিরির সেই হুশিয়ারি বার্তা। ভারতকে গুড়িয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। অপেক্ষা কর আমিরিকার মত তোরাও পস্তাবি।