আপনি জানেন কি? বর্তমানে আল-কায়েদা সোমালিয় শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের হাতে থাকা অত্যাধুনিক অস্ত্র আর সাঁজোয়া যানগুলোর সবাচাইতে বড় যোগানদাতা হচ্ছে সেক্যূলার তুরস্ক ও মুসলিম নামধারী দেশগুলো!
অবাক হাচ্ছেন তাইনা! হা আমি সত্যিই বলছি, বর্তমানে আল শাবাবের কাছে থাকা অত্যাধুনিক অস্ত্রের বিরাট একটা অংশই আসে সেক্যূলার তুরষ্ক থেকে। হয়তো প্রশ্ন জাগছে যে, কিভাবে তুরস্ক এখন হারাকাতুশ শাবাবের সমরাস্ত্রের সবাচাইতে বড় যোগানদাতা?
তাহলে পড়ুন, পূর্বে আল শাবাবের অস্ত্রের সবাচাইতে বড় যোগানদাতা ছিল আমেরিকা, কেনিয়া, ইথিউপিয়া ও আফ্রিকান ইউনিউন। তবে বর্তমান মুজাহিদদের সাথে যুদ্ধ করতে করতে এই দেশগুলোর অর্থনীতিতে ধ্বস নেমেছে, আবার এসব দেশের কোনটিতে মুজাহিদগণ নতুন ইসলামিক ইমারত প্রতিষ্ঠার জন্যেও লড়াই শুরু করে দিয়েছেন। যার ফলে ক্রুসেডাররা নিজেদের দেশ রক্ষার্থে বা অর্থনীতিতে যে ধ্বস নেমেছে তার লাগাম টেনে ধরতে নিজেদের সেই দায়িত্বটা দিয়েছে তুরস্ক এবং আরব আমিরাতকে।
আর তাই মুসলিম নামধারী এই দেশগুলোর মুরতাদ শাসকরা তাদের পশ্চিমা প্রভুদের সন্তুষ্টি অর্জনে সোমালিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ইসলামি ইমারতকে ধ্বংস করতে কিছুদিন পরপরই সোমালিয় মুরতাদ বাহিনীর জন্য কোটি কোটি টাকা মূল্যের অস্ত্র ও সাঁজোয়া যান প্রেরণ এবং গরগর নামক একটি স্পেশাল (অথর্ব) ফোর্স তৈরি এবং নিজ দেশের সামরিক বাহিনীকে প্রেরণ করে সহায়তা করে যাচ্ছে।
আলহামদুলিল্লাহ্, অপরদিকে আল্লাহ্’র খাস বান্দারাও (মুজাহিদগণ) বসে নেই, তাঁরাও এসব মুরতাদ সৈন্যদের উপর কিছুদিন পরপরই বড় বড় অভিযান চালিয়ে তাদের লাশের স্তুপ তৈরি করেন। অতঃপর অভিযান শেষে এলাকা বিজয়ের মাধ্যমে মুজাহিদগণ এসব মুরতাদ বাহিনীকে দেওয়া সেক্যূলার তুরষ্ক এবং মুসলিম নামধারী দেশগুলোর কোটি কোটি টাকা মূল্যের অস্ত্র আর সাঁজোয়া যানগুলোও গনিমত হিসাবে নিয়ে আসেন।
দেখুন, এসব সেক্যূলার দেশগুলোর পাঠানো কিছু অস্ত্র, যা মুজাহিদগণ অভিযান ও এলাকা বিজয়ের পর মুরতাদ বাহিনী থেকে গনিমত হিসাবে লাভ করেছেন।
সবাচাইতে শব্দটি এবং অবাক হাচ্ছেন শব্দটি
আল্লাহ ভাইদের প্রচেষ্টাকে কবুল করুন,