ওয়াশিংটনের পক্ষ্য থেকে রাজনৈতিক ও সামরিক বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সাহায্য করার শর্তে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হামিদ কারযাই বিমানবন্দরে সেনা মোতায়েন রাখার কথা জানিয়েছে মুনাফিক এরদোয়ান।
গত ২০ জুলাই, মঙ্গলবার উত্তর সাইপ্রাস সফরে গিয়ে একটি সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় এসব কথা জানায় এরদোয়ান
এরদোয়ান জানায়, “তুরস্ক কাবুলের বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে আগ্রহী, কিন্তু এখানে কিছু শর্তাবলী রয়েছে”। তার ভাষ্যমতে “প্রথমত আমেরিকাকে কূটনৈতিক দিক দিয়ে তুরস্কের পক্ষাবলম্বন করতে হবে। দ্বিতীয়ত, তুরস্কের জন্য তাদের সামরিক সহায়তার হাত প্রসারিত করতে হবে। সবশেষে, যেহেতু কাবুল এয়ারপোর্টের নিরাপত্তার দায়িত্ব বেশ চ্যালেঞ্জিং ও কঠিন একটি ব্যাপার, এজন্য আমেরিকাকে আর্থিক ও প্রশাসনিক দিক দিয়ে আমাদের পর্যাপ্ত সাহায্য করতে হবে।”
এদিকে তুরস্কের এহেন সিদ্ধান্তের মারাত্মক পরিণাম সম্পর্কে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান বেশ কয়েকবার কঠোরভাবে হুঁশিয়ারি দিয়েছে। যেকোনো বিদেশি দখলদার শক্তি – চাই সে তুর্কি হোক কিংবা রুশ কিংবা আমেরিকান – কোনোভাবেই তাদের বরদাশত করা হবে না বলে এর আগেও কয়েকবার বিবৃতি প্রকাশ করেছেন ইমারতে ইসলামিয়াহ এর দায়িত্বশীলগণ।
তবে এরদোয়ান এসব হুঁশিয়ারিকে তোয়াক্কা না করে এখনো তার প্রয়াস ব্যক্ত করে যাচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে তুরস্ক কাবুলের হামিদ কারযাই এয়ারপোর্টের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে আমেরিকার সাথে তার সম্পর্ক উন্নত করতে চাচ্ছে, যা রাশিয়ার সাথে S-400 মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম ক্রয় করা ইস্যুতে কিছুটা খারাপের দিকে চলে গিয়েছিল।
এরদোয়ানচক্রকে আল্লাহ নাস্তানাবূদ করুন। ধ্বংস করুন।
মুনাফিকদের জন্য রয়েছে দু’মুখো শাস্তি।এক.কাফেরদের পক্ষথেকে।দুই.মুমিনদের পক্ষথেকে।
এই গাদ্দারের মাথা কে আনতে পারবে? কেউ কি নেই?
এই বাঈসুল মুরতাদ্দীনকে আল্লাহ সমূলে ধ্বংস করুন।আমীন।
أَلَمۡ تَرَ إِلَى ٱلَّذِينَ يَزۡعُمُونَ أَنَّهُمۡ ءَامَنُواْ بِمَآ أُنزِلَ إِلَيۡكَ وَمَآ أُنزِلَ مِن قَبۡلِكَ يُرِيدُونَ أَن يَتَحَاكَمُوٓاْ إِلَى ٱلطَّٰغُوتِ وَقَدۡ أُمِرُوٓاْ أَن يَكۡفُرُواْ بِهِۦۖ وَيُرِيدُ ٱلشَّيۡطَٰنُ أَن يُضِلَّهُمۡ ضَلَٰلَۢا بَعِيدٗا
আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে যে, আপনার প্রতি যা নাযিল হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা নাযিল হয়েছে তাতে তারা ঈমান এনেছে, অথচ তারা তাগূতের কাছে বিচারপ্রার্থী হতে চায়, যদিও সেটাকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আর শয়তান তাদেরকে ভীষণভাবে পথভ্রষ্ট করতে চায়?
-Surah An-Nisa’, Ayah 60
আল্লাহ অচিরেই মুজাহিদদেরকে আরও দৃঢ়পদ করে দিবেন, এবং রাঈসুল মুরতাদ্দিন এরদোয়ানকে মুজাহিদদের মাধ্যমে অপদস্থ এবং নাস্তেনাবুদ করে দিবেন ইনশাল্লাহ।
এখনই ইনশাআল্লাহ না বোঝা মুসলমানদের নিকট মুরতাদ এরদোয়ানের আসল রূপ প্রকাশ হয়ে যাবে।
পরিনাম মারাত্বক ভয়াবহ হবে-ইংশাল্লাহ।
আল্লাহ যেন এই গাদ্দার কে ধংস করেন।