ইরান-আফগান সীমান্তে ইরানি সীমান্তরক্ষী এবং তালেবান যোদ্ধাদের মধ্যে ভারী সশস্ত্র লড়াই সংঘটিত হয়েছে। এসময় তালিবানের হামলায় ইরানের কয়েক ডজন সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে। কয়েকটি চেকপয়েন্ট ছেড়েও পালিয়েছে ইরানি সেনারা।
স্থানীয় সূত্র মতে, গত ১লা ডিসেম্বর বুধবার সন্ধ্যায়, নিমরোজ প্রদেশের দুই দেশের সীমান্তবর্তী দেহ-রাইস জেলায় ইমারতে ইসলামিয়ার সেনাবাহিনী ও ইরানের সীমান্তরক্ষীদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়েছে, উভয় পক্ষ এসময় কামানসহ ভারী অস্ত্র ব্যবহার করছে। যা ঐদিন রাতে কয়েক ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে।
জানা যায় যে, ইরানি সীমান্তরক্ষীদের দখলে থাকা কিছু এলাকা নিয়ে এই সংঘর্ষের সূচনা হয়। পরে তালিবানরা ইরানি সীমান্তরক্ষীদের দখলে থাকা পাঁচটি চেকপয়েন্ট, বিশেষ করে দোস্ত মোহাম্মদ এবং বালা-সিয়া ও চেশমান নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছেন।
তালিবান সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, এই সংঘর্ষের সময় ইমারতে ইসলামিয়ার সামরিক বাহিনীর তীব্র হামলায় ইরানের ১১ সেনা নিহত এবং আরও ১ ডজনেরও বেশি সেনা আহত হয়েছিল। সেই সাথে বেশ কিছু ইরানি সেনাকেও বন্দী করেছেন মুজাহিদগণ। তবে সংঘর্ষে একজন তালিবান মুজাহিদও আহত হয়েছেন।
এই হামলার সময় একজন তালিবান যোদ্ধাকে ইরানি সামরিক বাহিনীকে লক্ষ্য করে বলতে শুনা যায় যে, একজন তালেবান ইরানি সৈন্যদের লক্ষ্য করে বলছিল, আহমদ শাহ আবদালীর ছেলেরা এখনো বেঁচে আছে, তাঁরা শেষ হয়ে যায় নি। যদি তোমরা সংশোধন না হও তবে আমরা ইস্ফাহানের দিকে অগ্রসর হব।
ইমারতে ইসলামিয়া ইরানের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে হওয়া সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এবিষয়ে ইমারতে ইসলামিয়ার ডেপুটি মুখপাত্র বিলাল কারিমী টোলোনিউজকে জানিয়েছেন যে, নিমরোজ প্রদেশে দুই দেশের সীমান্ত এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়েছে। তার মতে, সংঘর্ষ এখন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে তিনি সংঘর্ষের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাননি।
একদিন বড় একটি বহর যাবে আল-আকসা এর দিকে তখন কোন সরকার /তাগুত/কাফেররা আল্লাহর এই বাহিনী কে ঠেকাতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ
হিন্দুরা নিকৃষ্ট জাতি
জাতির নিকৃষ্ট হওয়া ধ্বংসের কারণ
যদি তুমি মুসলিম হও কর ওদের বারণ
কোন হবে না পিছুটান তলওয়ারে দাওশান
হাতে নাও এলেমজি আর মেশিন গান
তাহলে তুমি গাহিবে একদিন বিজয়ের গান
এটাই আমার নসিহা হে নও জোওয়ান
প্রকম্পিত করো হিন্দুস্তান
আলহামদুলিল্লাহ
এমন করে গনতন্ত্রকে মিশে দিতে হবে
শাবাশ!