ফিলিস্তিনের জিহাদ || আপডেট – ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

- সাইফুল ইসলাম

0
220

• সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ৫৫০ এরও অধিক।

• ইউএনআরডব্লিউএ- এর কমিশনার জেনারেল বলেছে, গাজায় খাদ্য, পানি ও জ্বালানি যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

• দক্ষিণ লেবাননের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী বলেছে, ভুল হিসাবনিকাশের ফলে বিস্তৃতভাবে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশংকা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

• দোহা ফোরামকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী বলেছে, গাজা যুদ্ধের ফলে মধ্য প্রাচ্যের একটি প্রজন্ম ‘মৌলবাদী’ হয়ে ওঠার ‘ঝুঁকি’ রয়েছে। নতুন কোনো যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনাও সংকীর্ণ হয়ে আসছে বলে জানিয়েছে কাতারের প্রধানমন্ত্রী।

• জর্দানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেছে, গণহত্যা চালিয়ে গাজাকে ফিলিস্তিনিমুক্ত করার চেষ্টা করছে ইসরায়েল।

• রবিবারে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যোদ্ধারা সন্ত্রাসী ইসরায়েলের উপর তীব্র আক্রমণ চালিয়েছেন। এতে ইহুদি বাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

• সন্ত্রাসী ইসরায়েলের ১৩ সদস্যের একটি দল সুজাইয়া বসতির এক বাড়িতে টানেলের মুখ খুঁজছিল। আল-কুদস ব্রিগেডের এক যোদ্ধা টানেল থেকে বেরিয়ে দুই সন্ত্রাসী ইহুদিকে হত্যা করতে সক্ষম হন এবং পরে পুরো বাড়িটিই গুড়িয়ে দেন। এতে বাকি থাকা সন্ত্রাসী ইহুদিরা আহত বা নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে আল-কুদস ব্রিগেড।

• আল-কাসসাম ব্রিগেড জানিয়েছেন, গাজা শহরের সুজাইয়াতে তারা ইসরায়েলের ৫টি ট্যাংক, একটি সাঁজোয়া সৈন্যবাহক (এপিসি), এবং তিনটি বুলডোজারে আক্রমণ চালিয়েছেন।

• গাজা শহরের আল-জালাআ স্ট্রিটে সন্ত্রাসী ইহুদিবাদী বাহিনীর ৪টি মারকাভা ট্যাংক এবং একটি সামরিক বুলডোজারে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।

• খান ইউনিসের উত্তর-পূর্বে ১৫ দখলদার সেনা এবং জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে আগ্রাসন চালানো আরও একদল সন্ত্রাসী ইহুদিবাদী বাহিনীর উপর হামলা করেছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।

• জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরেও দখলদার বাহিনীর দুটি মারকাভা ট্যাংক ও একটি সামরিক বুলডোজারে আক্রমণ চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।

• গত ৪৮ ঘণ্টায় দখলদার বাহিনীর মোট ৪৪টি ট্যাংক, সামরিক যান ও বুলডোজার পুরোপুরি বা আংশিক ধ্বংস করেছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ। এছাড়াও কমপক্ষে ৪০ শত্রু সেনা নিশ্চিতভাবেই নিহত হয়েছে। বাকি আরও বহু সংখ্যক সন্ত্রাসী শত্রু সেনা আহত এমনকি নিহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মন্তব্য করুন

দয়া করে আপনার মন্তব্য করুন!
দয়া করে এখানে আপনার নাম লিখুন

পূর্ববর্তী নিবন্ধবাবরি মসজিদ ধ্বংসের ৩১ বছর এবং আমাদের অনুভূতি
পরবর্তী নিবন্ধ৪ বিলিয়ন আফগানি অর্থমূল্যের ১৮টি প্রকল্পের অনুমোদন