
গত ২৮ আগস্ট, ২০২৫ তারিখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধিনস্ত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০২৫’ নামে একটি প্রজ্ঞাপন গেজেট আকারে প্রকাশ করে। যাতে দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (প্রাইমারি স্কুল) এর জন্য ‘সহকারি শিক্ষক (সঙ্গীত)’ নামে আলাদা একটি পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। তার সাথে ‘তৃতীয় লিঙ্গ’ কোটার মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডারদের শিক্ষক পদে নিয়োগের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উক্ত বিতর্কিত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের শিক্ষানুরাগী আলেম-উলামা ও সচেতন নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগের এই সরকারি প্রজ্ঞাপনকে সংস্কৃতি ও শিক্ষার নামে এক ধরনের কৌশলগত ষড়যন্ত্র হিসেবে অবিহিত করছেন তারা।
আলেম-উলামা ও রাজনৈতিক অঙ্গনের নেতৃবৃন্দের অভিযোগ, এ উদ্যোগের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের ধর্মীয় মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও আত্মপরিচয়কে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দেয়ার প্রচেষ্টা চলছে। বিশেষত বিদেশি এনজিওপন্থী মহল দীর্ঘদিন ধরে যে ইসলামবিরোধী ধারা শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রবেশ করানোর চেষ্টা করে আসছে, এ সিদ্ধান্তকে তারই অংশ হিসেবে দেখছেন তারা।
তাদের মতে, গান শেখানোর পরিবর্তে শিশুদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগই এখন সময়ের দাবি। কারণ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মানসিক, আধ্যাত্মিক ও চারিত্রিক উন্নতির জন্য ধর্মীয় শিক্ষাই সবচেয়ে জরুরি ভিত্তি হতে পারে। তাই এই নিয়োগ প্রজ্ঞাপন দ্রুত বাতিলের আহ্বান উঠেছে সর্বমহল থেকে।
প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার ও আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ অন্তর্বর্তী সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে সরকারের প্রতি প্রশ্ন রেখেছেন, “কাদের খুশি করার জন্য গানের শিক্ষক নিয়োগে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো?”
তিনি আরও বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হোক, এটা বহুকাল ধরে গণমানুষের প্রাণের দাবি ছিল। সেই দাবি আজও বাস্তবায়িত হয়নি। অধিকাংশ অভিভাবক চায়, বিদ্যালয়ে যেন তাদের সন্তানকে গান শেখানো না হয়। এদেশের প্রায় সকল অভিভাবক সন্তানের জন্য প্রাইভেট ধর্মীয় শিক্ষক রাখেন কিংবা সন্তানকে মক্তবে পাঠান। সরকার যদি স্কুলে বিশেষায়িত ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিত, তাহলে অভিভাবকদের এই বাড়তি খরচ ও ঝামেলা পোহাতে হতো না। শিক্ষার্থীদেরও সময় বেঁচে যেত।
জনপ্রিয় দ্বায়ী ড. মিজানুর রহমান আজহারী বলেন, ‘মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এই দেশে প্রাথমিক স্তরে ইসলাম শিক্ষার জন্য বিশেষায়িত ধর্মীয় শিক্ষক নেই। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। অথচ সংগীতের মতো বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে ডেডিকেটেড শিক্ষক নিয়োগ স্পষ্টতই জন আকাঙ্ক্ষা পরিপন্থী। আমরা আমাদের সন্তানদের বিশ্বাস ও মূল্যবোধের নিরাপত্তা চাই।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম বলেন, ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সংগীতবিষয়ক শিক্ষক নিয়োগ জনআকাঙ্ক্ষা পরিপন্থী। অথচ বছরের পর বছর ধরে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে একজন আরবী/নূরানি শিক্ষক নিয়োগের জন্য দেশের উলামায়ে কেরাম দাবি করে আসছেন।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়টি চরম উদ্বেগজনক। সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম শিক্ষক নিয়োগে এদেশের অভিভাবকদের দীর্ঘদিনের দাবিকে উপেক্ষা করে, অযাচিতভাবে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা প্রদান করেছে। আমরা এই অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সভাপতি শাইখুল হাদিস মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক ও মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেছেন, শিক্ষা একটি আদর্শিক ও মূল্যবোধসম্পন্ন খাত। এখানে ইসলাম ও বাঙালির আত্মপরিচয়ের বিপরীতমুখী উপকরণ সংযোজন সংবিধান, দেশের সংস্কৃতি ও সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের অনুভূতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
নেতৃদ্বয় আরও বলেন, “ইসলামি সংস্কৃতিবিরোধী এই সিদ্ধান্ত ইসলামপ্রিয় জনতা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। দেশের লক্ষ লক্ষ প্রাথমিক শিক্ষার্থীকে নৈতিকতা, ইসলামি মূল্যবোধ ও চরিত্র গঠনের শিক্ষার পরিবর্তে গান-বাজনার মাধ্যমে মন ও মানসিকতা ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।”
এদিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ এবং কোটার ভিত্তিতে তৃতীয় লিঙ্গদের মানুষদের শিক্ষক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মূল্যবোধ আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ।
গত ৩ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টায় রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের বক্তারা এ প্রতিবাদ জানান। এতে সভাপতিত্ব করেন সাবেক সচিব রুল আলম। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মূল্যবোধ আন্দোলনের আহ্বায়ক ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন।
লিখিত বক্তব্যে ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, সরকার একদিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম শিক্ষক নিয়োগে জনগণের দীর্ঘদিনের দাবিকে উপেক্ষা করে অযাচিতভাবে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা প্রদান করেছে, অন্যদিকে কোটার ভিত্তিতে তৃতীয় লিঙ্গ তথা (সমকামী) ট্রান্সজেন্ডারদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। জন্মগত লিঙ্গ প্রতিবন্ধী বা হিজড়াদের সাথে আমাদের কোন বিরোধ নাই। কিন্তু, অসংজ্ঞায়িত ‘তৃতীয় লিঙ্গ’ কোটার মাধ্যমে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ বা সমকামীদের সুযোগ প্রদান করা হবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি এবং অবিবেচনাপ্রসূত এই সরকারি সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, গত ৬ অক্টোবর ২০২৪ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. শহিদুল ইসলাম মিলন দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করে নিয়োগ দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে সরকারকে আইনি নোটিশ পাঠান। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, অর্থ সচিব এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ নোটিশ পাঠানো হয়। বিগত এক বছরেও সরকার এই বিষয়ে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। অথচ সাম্প্রতিক গেজেট অনুযায়ী সরকারি নিয়োগে ১% কোটা শারীরিক প্রতিবন্ধী ও ‘তৃতীয় লিঙ্গ’ প্রার্থী তথা সমকামীদের জন্য সংরক্ষণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা মনে করি, মৌলিক শিক্ষায় যখন ভয়াবহ ঘাটতি, তখন সংগীতের শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া শিক্ষানীতির সাথে সাংঘর্ষিক এবং অগ্রাধিকারভিত্তিক জাতীয় স্বার্থবিরোধী। উল্লেখ্য, ইসলামে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও ৯২% মুসলিমের ট্যাক্সের টাকায় তাদের সন্তানদের বাধ্যতামূলকভাবে সংগীতের নামে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার শেখানো রাষ্ট্রের উগ্র ইসলামবিদ্বেষী সাম্প্রদায়িকতারই বহিঃপ্রকাশ। বাংলাদেশের ৯২% মুসলিম জনগোষ্ঠী থাকা সত্ত্বেও প্রাথমিক স্তরে ইসলাম শিক্ষার জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষক নেই। অথচ সংগীতের মতো বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে শিক্ষক নিয়োগ স্পষ্টতই জাতীয় চাহিদা ও সাংস্কৃতিক বাস্তবতার সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন আরও বলেন, তৃতীয় লিঙ্গ কোটার মাধ্যমে (যার আইনগত সংজ্ঞাও এখনো অস্পষ্ট) শিক্ষাব্যবস্থায় সমকামিতার মতো সামাজ ও ঈমানবিধ্বংসী এজেন্ডার অনুপ্রবেশ ঘটানো হচ্ছে। এটি শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন দ্বন্দ্ব ও বিভাজন তৈরি করবে।
দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা মূল্যবোধ আন্দোলনের পক্ষ থেকে জোর দাবি জানাচ্ছি, প্রাথমিক স্তরে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত শিক্ষার মানোন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হোক। ইসলামিক শিক্ষার জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করা হোক। দেশের ৬৫ হাজার ৫০০ এর বেশী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করে মৌলিক বিষয়গুলিতে দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হোক। সরকারি নিয়োগে বিতর্কিত তৃতীয় লিঙ্গ কোটা বাতিল করা হোক। জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শিক্ষা ও চরিত্র গঠনের স্বার্থে অবিলম্বে এই দাবিসমূহ মেনে নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
অন্যদিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ না দিয়ে বরং জনগনের ধর্মীয় অনুভূতিকে উপেক্ষা করে গানের শিক্ষক নিয়োগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ইন্তিফাদা বাংলাদেশ।
৫ সেপ্টেম্বর গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানায় সংগঠনটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, “আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, সরকার একদিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগে জনগণের দীর্ঘদিনের দাবিকে উপেক্ষা করেছে, অন্যদিকে সংখ্যাগরিষ্ট জনগনের ধর্মীয় অনুভূতিকে উপেক্ষা করে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। একই সাথে ‘তৃতীয় লিঙ্গ’ কোটার মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডারদের শিক্ষক পদে নিয়োগের সুযোগ তৈরি করে শিক্ষাক্ষেত্রে একটি বিতর্কিত সামাজিক এজেন্ডা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।”
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “দেশের প্রাথমিক শিক্ষায় যেখানে ১০% এর বেশি শিশু বাংলা পড়তে অক্ষম, ১৩% শিশু এক অঙ্কের সংখ্যা চিনতে পারে না, এবং প্রায় ১৫-১৭% শিশু ইংরেজির একটি বর্ণও পড়তে পারে না, সে প্রেক্ষাপটে মৌলিক শিক্ষা (বাংলা, ইংরেজি ও গণিত) নিশ্চিত করাই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত। অথচ এ অবস্থায় সংগীতকে প্রাধান্য দেওয়া জাতীয় স্বার্থবিরোধী এবং শিক্ষার প্রায়োগিক বাস্তবতার সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। বাংলাদেশের ৯২% মুসলিম জনগোষ্ঠীর দাবি উপেক্ষা করে ইসলাম ধর্মের জন্য নির্দিষ্ট শিক্ষক না রেখে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ মুসলিম সন্তানের ধর্মীয় শিকড়কে দুর্বল করার সুস্পষ্ট প্রচেষ্টা।”
দেশের সকল অভিভাবক ও জুমার নামাজের খতিবগণকে আহ্বান জানিয়ে সংগঠনটি বলে, “আজকের জুমার খুতবায় সম্মানিত ঈমাম সাহেবগনকে সরকার কর্তৃক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের এই অযৌক্তিক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে স্পষ্ট প্রতিবাদ জানানোর আহ্বান জানাচ্ছি। এ সিদ্ধান্ত মুসলিম সন্তানদের ধর্মহীনতার দিকে ঠেলে দেওয়ার চক্রান্ত। একই সাথে, আমরা দেশের অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানাই-আপনারা আপনার সন্তানদের ভবিষ্যৎ ও ঈমানি পরিচয়ের প্রশ্নে সচেতন হোন। সরকারের এই হঠকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জানান এবং জনমত গড়ে তুলুন।”
বিবৃতিতে সরকারের কাছে তিন দফা দাবি জানায় সংগঠনটি:
১. সংগীত শিক্ষক নিয়োগের হটকারি সিদ্ধান্ত থেকে অনতিবিলম্বে সরে আসতে হবে।
২. ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
৩. শিক্ষা ক্ষেত্রে বিতর্কিত সামাজিক এজেন্ডা চাপিয়ে দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
তথ্যসূত্র
১. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নয়, ধর্মীয় শিক্ষকের দাবি জোরালো
– https://tinyurl.com/34av42zz
২. কাদের খুশি করতে গানের শিক্ষক নিয়োগে প্রজ্ঞাপন, প্রশ্ন আহমাদুল্লাহর
– https://tinyurl.com/mpt43vdr
৩. সংগীতের মতো বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে শিক্ষক নিয়োগ জনআকাঙ্ক্ষা পরিপন্থি : আজহারি
– https://tinyurl.com/yc6ts4zr
৪. সঙ্গীত ও ট্রান্সজেন্ডার শিক্ষক নিয়োগের পাঁয়তারা; তীব্র নিন্দা মূল্যবোধ আন্দোলনের
– https://tinyurl.com/d9m5x6j
৫. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগের ঘটনায় ইন্তিফাদা বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা
– https://tinyurl.com/2ky663tb
৬. ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০২৫’ – গেজেট লিঙ্ক
– https://tinyurl.com/yptcfcvb


