উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারতের কসাই মালাউন “নরেন্দ্র মোদি”কে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করার দায়ে ত্বাগুত হাসিনার কারাগারে গেলেন ময়মনসিংহের এক যুবক।
গত বুধবার (৪ মার্চ) সন্ধ্যার পর মুক্তাগাছা উপজেলা শহরের আটানিবাজার এলাকা থেকে তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে মালাউন হিন্দু ওসি “বিপ্লব কুমার”এর নেতৃত্বে ত্বাগুত পুলিশ বাহিনী “এমদাদুল হক মিলন” নামের এক মুসলিম যুবককে গ্রেপ্তার করে।
ভারতের দিল্লিতে দেশটির মুশরিক শাসকদের ইশারায় মালাউন হিন্দুদের হাতে পরিকল্পিতভাবে মুসলিত হত্যার পর মুজিববর্ষে (মুজিবীয় পুঁজাতে) বাংলাদেশে মোদীর আমন্ত্রণ ঠেকাতে দেশের বিভিন্ন সংগঠন, দল ও নাগরিকরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। গণমাধ্যমেও এ নিয়ে বেশ আলোচনা সমালোচনা চলছে। এরি ধারাবাহিকতায় গত ৪ মার্চ ময়মনসিংহের এক মুসলিম যুবক কসাই মোদীর আমন্ত্রণের বিরুদ্ধে ফেসবুকে নিজের মতামত জানালে ভারতীয় প্রডাক্ট এদেশীয় মালাউন “বিপ্লব কুমার বিশ্বাস” নামের হিন্দু ওসি ঐ মুসলিম যুবককে গ্রেফতার করে। মালাউন বিপ্লব কুমার ত্বাগুত হাসিনার নিয়োগকৃত মুক্তাগাছা থানার কর্তব্যরত ওসি।
আটক যুবক এমদাদুল হক আটানিবাজার মোড়ের মাঈশা মেডিসিন কর্নারের মালিক। তার বাড়ি উপজেলার কাশিমপুর গ্রামে। পুলিশ জানায়, মুজিব বর্ষের (মুজিবিয় পুঁজার) অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানোর ঘটনায় এমদাদুল হক মিলন দেশ প্রেমিক একজন নাগরিক হিসাবে কয়েকদিন ধরেই তার ফেসবুকে এবিষয়ে পোস্ট দিয়ে আসছিলেন। এ ছাড়া আওয়ামী সন্ত্রাসিলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ভাড়ামী নিয়েও ঐ যুবক মন্তব্য করেছিলেন।
মুক্তাগাছা থানার ওসি ভারতীয় প্রডাক্ট মালাউন “বিপ্লব কুমার বিশ্বাস” বলে, এমদাদুল হক মিলনের বিরুদ্ধে তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে মামলা হয়েছে। তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশে আজ মুসলিমরা হয়ে পড়ছেন সংখ্যালঘু, দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ঝেঁকে বসেছে ভারতী প্রডাক্ট মালাউন হিন্দুরা। যারা এদেশে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে বিভোর।
তাই হে এদেশের তাওহীদবাদী মুসলিমরা! আপনারা সজাগ হোন, নিজেদের অস্তিত্ব ও ধর্ম রক্ষার লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করুন।