
দিল্লি গণহত্যায় দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের কথা তুলে ধরেছে নিউ ইয়র্ক টাইমস(এনওয়াইটি)। দিল্লি পুলিশ মুসলিমদের বিরুদ্ধে দাঙ্গাবাজদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। বিবিসি যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তাতেও স্পষ্টভাবে দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে গণহত্যায় পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করা হয়েছে। আর তাতেই বেজায় চটেছে দ্য আইপিএস অ্যাসোসিয়েশন। দিল্লির পুলিশের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় বলে জানিয়েছে তারা। প্রতিবেদনে নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের নামও জোড়া হয়েছে। তাতে গোঁসা হয়েছে দিল্লি পুলিশের। খবর -পুবের কলম
আইপিএস আ্যাসোসিয়েশন প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, আসলে দেশের নাম বদনাম করতেই এটা করা হয়েছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভারতকে বদনাম করার চেষ্টা হচ্ছে। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠছে নিউইয়র্ক টাইমস হঠাৎ ভারতকে বদনাম করতে উঠে পড়ে লাগবে কেন? তার এক্ষেত্রে স্বার্থ কি? বিবিসির মত সংবাদ সংস্থাই বা কেন ভারতকে বদনাম করার চেষ্টা করতে যাবে? এর কোনও উত্তর মেলেনি। পাশাপাশি ভারতের বিচারব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। যাদের বিরুদ্ধে দিল্লির গণহত্যা চালানোর সরাসরি অভিযোগ রয়েছে সেই কপিল মিশ্র, অনুরাগ ঠাকুর কিংবা প্রবেশ বর্মার বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।এফআইআর পর্যস্ত করেনি দিল্লি পুলিশ।
দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি মুরলিধর গণহত্যা তদন্ত নিয়ে কড়া মনোভাব দেখিয়েছিলেন। রাতারাতি তাকেও বদলি করা হয়েছিল ।
এছাড়া, গণহত্যায় গেরুয়া সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করতে দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একাধিক ভিডিওতে।