অসামাজিক কার্যক্রম দিনের পর দিন বাড়ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত এনজিওগুলোতে। এনজিওগুলোতে একসাথে কাজ করার সুবাধে একে অপরের সাথে মন দেয়া নেয়া থেকে ঘনিষ্ঠতা হচ্ছে। সম্পর্কে জড়াচ্ছে যুবক যুবতীরা। এটা অনেক ক্ষেত্রে শারীরিক সম্পর্ক পর্যন্ত গড়াচ্ছে। খবর-বিডি২৪ লাইভ ডট কম
উখিয়া উপজেলার ভাড়া বাসা গুলোতে যুবক-যুবতী ভাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে উখিয়া থানা প্রশাসনের ফরম পূরণ বাধ্যতামূলক করা হলেও তা মানা হচ্ছে না। অনেক যুবক-যুবতী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করার পর স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে ভাড়া বাসায় থাকছে দিনের পর দিন, জড়াচ্ছে অবৈধ সম্পর্কে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা এসব নর নারী একসাথে থাকছে কোন রকম বৈধতা ছাড়া। ভাড়া বাসা গুলোতে এ অনৈতিক কাজ প্রকাশ্যে চললেও প্রশাসনের কোন নজরদারী নেই। এ ঘটনায় দিনের পর দিন উখিয়ার সামাজিক অবক্ষয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এদিকে মঙ্গলবার (১৭ মার্চ) সকালে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্র্যাক পরিচালিত স্কুলের শিক্ষিকা জান্নাত আরাকে (বাড়ী হ্নীলা) নিয়ে আমোদফূর্তিকালে স্থানীয় জনতার রোষানলে পড়েছে এনজিও প্রেমিক জুটি। প্রেমিক ইব্রাহিমের বাড়ি উখিয়ার কোটবাজার বলে জানিয়েছে। সম্প্রতি ব্র্যাকের গার্ডের সাথেও একই রকম ঘটনা ঘঠিয়েছিল উক্ত শিক্ষিকা জান্নাত আরা। এরকম ঘটনা হরহামেসায় ঘটছে। দেখবে কে, এটাই প্রশ্ন? এ বিষয়ে জানতে ব্র্যাকের কমিউনিকেশন ম্যানেজারের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।