বিশ্ব মানবতার কথিত ফেরিওয়ালারা দেশে দেশে মুসলিম নির্যাতন দেখেও দেখে না; অথচ অমুসলিমদের আভ্যন্তরীণ কোন্দল বা রাজনৈতিক ছোটখাট সমস্যাতেও উদ্বিগ্ন হয়ে উঠে, সহমর্মিতা জানায়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সন্ত্রাসী রাষ্ট্র অ্যামেরিকার রাষ্ট্রদূত ই.আর. মিলার বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কথা জানিয়েছে। বাংলাদেশে সাম্প্রতি ভারতীয় পরিকল্পনায় মঞ্চায়িত সংখ্যালঘু নির্যাতনে উদ্বেগ প্রকাশ করে সে এই টুইট করেছে।
অথচ সারা বিশ্ব ভারতের মুসলিম নির্যাতন নিয়ে সরব হলেও অ্যামেরিকার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসএস’এর প্রধানের সাথে মন্দির ঘুরে দেখছে। নিউইয়র্ক টাইমসের মত পত্রিকা যেখানে বলছে যে হিন্দুত্ববাদী ভারত মুসলিম গণহত্যার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে ভারতের হিন্দুত্ববাদের মূল কারিগর সন্ত্রাসী আরএসএস প্রধানের সাথে ফটোসেশন করে তাকে প্রমোট করছে মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
বিশ্লেষকরা তাই বলছেন, এই সাক্ষাতের মাধ্যমে ভারতের মার্কিন রাষ্ট্রদূত মূলত হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে মুসলিম গণহত্যা চালানোর ‘ক্লিনচিট’ দিয়েছে।
শত শত দাঙ্গায় হাজারে হাজারে মুসলিম হত্যাকারী একটি সংগঠনের প্রধানের সাথে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাতের আর কোন যৌক্তিক বা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা আছে কিনা – এনিয়ে ভারতবর্ষের মুসলিমদেরকে চিন্তা গবেষণা ও প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।
তথ্যসূত্র:
——
১। US Ambassador in Bangladesh, @USAmbBangladesh is (rightly) concerned about the rights of minorities –
https://tinyurl.com/r62wwrs6
আমিরিকার এখনো উচিত শিক্ষা দেওয়া বাকি আছে
শায়েখ খুবাইব আস সুদানি
লিডার ওব আল কায়দা
কাসীদায়ে শাহ নেয়ামতুল্লাহ কাশ্মীরি (রহ) এর ইলহমের সত্যতা কি দ্রুত হতে যাচ্ছে?
সম্রাজ্যের পতন একদিনে হয় না।একটা সম্রাজ্য যখন বার্ধক্যে পৌঁছে যায় তখন বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়, এভাবে ধীরেধীরে একটি সম্রাজ্যের পতন হয়। হাল নাগাদের ভারত, আমেরিকা সে সময়ই পার করছে। ঘটমান বর্তমান যদি বিশ্লেষণ করা হয় তাহলে দেখা যায় তাদের পতন ঘণিয়ে এসেছে।
স্বাগতম ভারত! পরাজয়ের আরো একটি ইতিহাস রচনার সন্ধিক্ষণে