নিজের ধর্ম পরিচয় সম্পূর্ণ গোপন রেখে এক মুসলিম তরুণীর সাথে দীর্ঘ ৩ বছরের সংসার জীবন কাটানোর পর স্ত্রীকে এবং গোটা বিয়ের বিষয়টাকেই অস্বীকার করে বসেছে তাপস চন্দ্র বিশ্বাস নামের এক হিন্দু যুবক।
প্রতারক ঐ হিন্দু যুবকের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার মদন উপজেলার কাইটাইল ইউনিয়নের কেশজানি গ্রামে; ঐ গ্রামের সুধাংশু বিশ্বাসের ছেলে এই প্রতারক তাপস।
প্রতারক হিন্দু যুবক তাপস কর্তৃক ধর্ষণ, অবৈধ গর্ভপাত ও শারিরীক নির্যাতনের শিকার ভুক্তভোগী মুসলিম তরুণীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গত ২ নভেম্বর মঙ্গলবার নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
সূত্র হতে জানা যায়, প্রতারক তাপস চন্দ্র বিশ্বাস কৌশলে নিজের ধর্ম ও পরিচয় গোপন রেখে প্রতারণা পূর্বক ইসলামী নিয়মে মুসলিম তরুণীকে বিয়ে করে। এই প্রতারণার আশ্রয় নিয়েই ৩ বছর মুসলিম যুবতীর সাথে সংসার জীবনও কাটায় সে। আর এখন যখন প্রতারণার বিষয়টা জানা জানি হয়ে পড়লে ঐ প্রতারক তার স্ত্রী ও বিয়ের বিষয়টাকেই অস্বীকার করছে, প্রতারণার শিকার ঐ মুসলিম তরুণী তখন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
ভুক্তভোগী ঐ মুসলিম তরুণীর বাড়ি শেরপুর জেলার সদর উপজেলায়।
উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা ভারতে কথিত লাভ জিহাদের অজুহাতে গণহারে মুসলিম যুবকদের হত্যা, মারধর ও কারাগারে প্রেরণ করছে। অথচ ঐ হিন্দু নারীরা সনাতনী ধর্মের কুসংস্কার ও জুলুমে অতিষ্ট হয়েই স্বেচ্ছায় ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেয় এবং মুসলিম যুবকদের বিয়ে করে থাকে।
অপরদিকে তাপসের মত হিন্দুরা প্রায়ই বাংলাদেশের যুবক-যুবতিদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ, নির্যাতন ও জোড়পূর্বক ধরমান্তরিত করার মতো জঘন্য কাজ করে দিব্যি ঘুরে বেড়ায়। শুধুমাত্র তাপসের মতো ভাইরাল হওয়া ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে লোক দেখনো গ্রেফতার করে বরং তাদেরকে জনরোষ থেকে বাঁচানর চেষ্টা করা হয়।
তথ্যসূত্র:
——
১। স্বীকৃতি পাননি স্ত্রী
https://bit.ly/3w9ugx6