দক্ষিণ কাশ্মীরে গত মঙ্গলবার পুলিশের এক ডেপুটি সুপার-ইন্টেন্ডেন্ট ও একজন কলেজ অধ্যক্ষকে জিহাদী দলের থাকার ভিত্তিহীন অভিযোগে চাকরী থেকে বহিষ্কার করেছে জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসন।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তা ফিরোজ আহমাদ লোন এবং অধ্যক্ষ জাভিদ আহমাদ শাহ্।
ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির মতে ফিরোজ ‘নিষিদ্ধ’ জিহাদী দল হিজবুল মুজাহিদীনের কমান্ডার রিয়াজ নাইকোর আদেশে দুইজন যুবকের সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেন।
অপরদিকে জাভিদ আহমাদ শাহ্ বিজ্বিহারা’র একটি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পরে তাঁকে কলেজের অধ্যক্ষ পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ- তিনি ‘হুরিয়ার’ এবং ‘জামাতে ইসলামী’র সমর্থক ছিলেন, যারা কিনা সেখানে নিষিদ্ধ জিহাদী সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
অনুসন্ধানে তাঁর ব্যপারে বলা হয়, তিনি ছেলে-মেয়েদেরকে এক সাথে শারীরিক শিক্ষার বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশ নিতে নিষেধ করতেন এবং এটি ইসলামে নিষিদ্ধ বলে অভিহিত করতেন।
উল্লেখ্য কাশ্মীরের ‘বিশেষ মর্যাদা’ বাতিল করার পর থেকে একে একে মুসলিম সরকারী কর্মচারীকে ছাঁটাই করা শুরু করে প্রশাসন। তন্মধ্যে এই বছরে এখন পর্যন্ত মোট ২৯ জন সরকারী কর্মচারীকে চাকরী থেকে ছাঁটাই করেছে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন।
তথ্যসূত্রঃ
——-
১। Kashmir Observer- Govt Sacks DySP Jail, School Principal Over ‘Terror Links’
https://tinyurl.com/6v6nm589
২। News 18- J&K Administration Sacks Police Official, Govt School Principal for Alleged Terror Link
https://tinyurl.com/d65fhy8v
https://i.ibb.co/1bswrY9/1628249031-jammu-and-kashmir-police-16295542303×2.webp
⚔️🗡️ওদেরকে বুকেও পিঠে মারো!!! হে কাশ্মীযরী যুবকভাইয়েরা ?????
কি হলো জিহাদ করতেছ না ?
অথচ মা বোন দের ইজ্জত লুন্ঠন হচ্ছে এমনকি ন্যায অধিকার থেকেও বঞ্চিত হচ্ছ?
এখন আর দারুল আমানের ধজাধারিথ ফতোয়ায় কান দিওনা!!!