ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর এবং জেরুজালেমে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী এবং ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের লক্ষ্য করে দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটেছে।
বিবরণ অনুযায়ী, শুধু গত ১২ অক্টোবর বুধবার, পশ্চিম তীর এবং জেরুজালেমে ৫৫টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে ৮টিই ছিল সশস্ত্র হামলার ঘটনা।
প্যালেস্টাইন ইনফরমেশন সেন্টারের মতে, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী দলগুলো কেদুমিম ইহুদি ক্যাম্পাস, ইতিজার ইহুদি ক্যাম্পাস এবং নাবলুসের বেইতা শহরের সংযোগস্থলে দখলদার ইসরায়েলিদের ওপর গুলি চালিয়েছেন। সেই সাথে রামাল্লার সেলিম ও আতারা চেকপয়েন্ট এবং ওফার ব্যারাকে ইসরায়েলি সেনাদের ওপর গুলি চালিয়েছেন।
অন্যদিকে, জেনিনের আল-জালামা চেকপয়েন্টে হাতে তৈরি বিস্ফোরক নিক্ষেপ করা হয়, আর রামাল্লার নবী সালেহ গ্রামের কাছে ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের গাড়ি ধ্বংস করা হয়।
এদিন নাবলুসের সেবাস্তিয়া শহরে ইসরায়েলি বাহিনী ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়, যেখানে পাথরের আঘাতে এক ইহুদি সেনা আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্র থেকে আরও জানা যায় যে, জেরুজালেমের ইজ-জাইম শহরেও ইসরায়েলি বাহিনী এবং ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। যেখানে ফিলিস্তিনি দলগুলি দখলদার ইসরায়েলি সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর গুলি চালায়।
এদিন ফিলিস্তিনিরা জেরুজালেমের আস-সালাম শহরতলিতে, ক্যাম্প শুফাতে, আনাতা এবং আবু দিস শহরে, একই সাথে জেরুজালেমের অন্যান্য অংশেও ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর দিকে মোলোটভ ককটেল নিক্ষেপ করেন।
সার্বিক বিবেচনায় বিশ্লেষকরা তাই আশা করছেঞ্জে, ফিলিস্তিনি মুসলিমদের এই সশস্ত্র প্রতিরোধই হয়তো হয়ে উঠতে পারে জায়নবাদের পতনের শুরু।
insha allah.
আমি খুব খুশি হলাম এবং আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি আলহামদুলিল্লাহ এবং অচিরেই আমরা আমাদের ভাই দের মতো বীর দর্পনে ইসলাম ও আল্লাহর দুশমনদের প্রতিহত করবো এবং মুমিনদের অন্তরের প্রশান্তির কারণ হবো ইনশাআল্লাহ
Alhamdulillah