• ১৮ নভেম্বর আল-কাসসাম ব্রিগেডের যোদ্ধারা সন্ত্রাসী ইসরায়েলী বাহিনীর উপর হামলা চালিয়ে ১৭টি জায়োনিস্ট সামরিক যান পুরোপুরি কিংবা আংশিকভাবে ধ্বংস করেছেন। এসব হামলায় দখলদার ইহুদি বাহিনীর বেশ কয়েকজন সদস্য হতাহত হয়েছে। এদিন তেল আবিবেও মিসাইল হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ।
• শনিবারে আল-ফাখুরা স্কুলে হামলা চালিয়ে অন্তত ৫০ জনকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল। হামলা পরবর্তীতে দৃশ্যকে ‘ভয়ঙ্কর’ বলে বর্ণনা করেছেন ইউআরডব্লিউএ –এর প্রধান।
• জেনিনে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ২ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের একজন পঙ্গু ছিলেন।
• আল-শিফা হাসপাতালে অবস্থানকারী রোগী, স্বাস্থ্য কর্মী এবং আশ্রয় নেওয়া সাধারণ মানুষ চলমান স্নাইপার ও ট্যাংক ফায়ারের মধ্যে হাসপাতাল ত্যাগে বাধ্য হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
• ৭ অক্টোবরের হামলা নিয়ে প্রকাশিত হওয়া একটি পুলিশ রিপোর্টের বরাতে ইসরায়েলী পত্রিকা হারেজ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, মিউজিক অনুষ্ঠানে প্যারাশুট ব্যবহার করে ‘ইসরায়েলে’ প্রবেশ করা হামাস সদস্যদের টার্গেট করে হামলা চালাতে গিয়ে আসলে ইসরায়েলের নিজস্ব হেলিকপ্টারের গুলিবর্ষণে মিউজিক অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ইসরায়েলী নাগরিকরাও নিহত হয়েছে।
• ফিলিস্তিনপন্থী এবং ইসরায়েলপন্থী আমেরিকানদের কাছে আলাদা আলাদা দুটি চিঠি পাঠিয়েছে মানবতার শত্রু মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েলের প্রায় ২৫০ দখলদারকে বন্দী করেছেন ফিলিস্তিনী প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এই বন্দীদের মুক্তির আহ্বান জানিয়ে তাদের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব মিলে প্রায় ২০ হাজার লোক নেতানিয়াহুর অফিস অভিমুখে র্যালি করেছে।
• আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদাহ বলেছেন, ইসরায়েলী বন্দীদের পাহাড়ার দায়িত্বে থাকা মুজাহিদদের সাথে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এখন দখলদার বন্দী এবং তাদের পাহাড়ার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের অবস্থা অজানা।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় অন্তত ১২,৩০০ ফিলিস্তিনী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৫ হাজারেরও বেশি শিশু, এবং ৩,৩০০ জন নারী। আহত হয়েছেন ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ।