• সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলায় ইরানের উচ্চপদস্থ সামরিক জেনারেল নিহত হয়েছে।
• দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী দখলীকৃত পশ্চিম তীরে অভিযান পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে।
• দখলদার ইসরায়েলের সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের চলে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। নেতানিয়াহু মূলত গাজাকে ফিলিস্তিনিমুক্ত করতে চায়। এরপর সমগ্র ফিলিস্তিনে প্রতিষ্ঠা করতে চায় দাজ্জালি সাম্রাজ্য। নেতানিয়াহুর এমন চক্রান্তকে হাস্যকর আখ্যায়িত করে প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস।
• গাজায় জায়োনিস্ট বাহিনীকে ‘বিপদে ফেলার জন্য’ এক ইসরায়েলি কমান্ডারকে বহিষ্কার করেছে ইসরায়েল!
• সন্ত্রাসী ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ২০,৬৭৪ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি।
• ২৫শে ডিসেম্বরে দখলদার বাহিনীর উপর হামলার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
আল-কাসসাম ব্রিগেড:
– খান ইউনিসের উত্তর ও পূর্বে শত্রুদের জটলায় মর্টার হামলা
– ১টি জায়োনিস্ট এপিসি ও ২টি সামরিক ডি৯-বুলডোজার আংশিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে
– খান ইউনিসের পূর্বে আগ্রাসন চালাতে আসা দখলদার বাহিনীর উপর হ্যাভি ক্যালিবার মর্টার হামলা।
– দখলীকৃত ফিলিস্তিনের উত্তরের গালিলীতে লিমান সামরিক ঘাঁটিতে দক্ষিণ লেবানন থেকে রকেট হামলা।
– খান ইউনিসের খাজা এলাকায় একটি ভবনে প্রবেশের সময় একদল বিশেষ জায়োনিস্ট বাহিনীকে টার্গেট করে অ্যান্টি-পার্সনেল মাইন বিস্ফোরণ করা হয়েছে।
– খান ইউনিসের পূর্বে একটি ভবনে অবস্থান নেওয়া দখলদার বাহিনীর উপর ইয়াসিন-১০৫ দিয়ে হামলা। শত্রুবাহিনী হতাহতের শিকার হয়েছে।
– উত্তর গাজার জাবালিয়া আল-বালাদ এলাকায় একটি ভবনের ভেতরে অবস্থান নিয়েছিল ৪০ সদস্যের বিশেষ জায়োনিস্ট বাহিনী। তাদেরকে লক্ষ্য করে টিবিজি হামলা চালানো হয়েছে। এতে শত্রুবাহিনী হতাহতের শিকার হয়েছে।
আল-কুদস ব্রিগেড:
– জুহর আল-দিকে জায়োনিস্ট সামরিক যানে মর্টার হামলা চালানো হয়েছে।
– খান ইউনিসের স্ট্রিট ৫-এ এবং আল-জালাল মসজিদের পাশের শত্রুশিবিরে কয়েকবার ৬০মিমি মর্টার হামলা চালানো হয়েছে। এছাড়াও উত্তর গাজার ইরেজ সাইট এবং গাজার দক্ষিণ-পশ্চিমে শত্রুশিবিরে মর্টার হামলা চালানো হয়েছে।
– জায়তুন এলাকায় শত্রুশিবিরে ১০৭ মিমি রকেট ও মর্টার নিক্ষেপ করা হয়েছে।
– ১টি মারকাভা ট্যাংক ও ৩টি সামরিক যান আংশিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।
শহীদ উমর আল-কাসেম বাহিনী:
– আল-বুরেইজ ক্যাম্পে দখলদার বাহিনীর সাথে সংঘর্ষ, শত্রুসেনা ও সামরিক যান লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটানো। এতে কতিপয় শত্রুসেনা নিহত ও আহত হয়েছে।
– খান ইউনিসের আল-কারারা ও দেইর আল-বালাহে দখলদার বাহিনীর সাথে সংঘর্ষ হয়েছে।
– রাফাহতে জায়োনিস্টদের সামরিক যানে হেভি-ক্যালিবার মর্টার হামলা চালানো হয়েছে।
– শেখ রেদওয়ানে একটি জায়োনিস্ট সামরিক যানে আরপিজি দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। আরপিজি সরাসরি সামরিক যানে আঘাত হেনেছে।
মুজাহিদিন ব্রিগেড:
– তাল আল-হাওয়াতে জায়োনিস্ট স্পেশাল ফোর্স একটি ভবনে অবস্থান নিয়েছিল। মুজাহিদিন ব্রিগেড সেই ভবনে অ্যান্টি পার্সনেল বিস্ফোরক ব্যবহার করে হামলা চালান। এতে শত্রুবাহিনী হতাহত হয়েছে।
– উত্তর গাজায় অনুপ্রবেশের সময় জাবালিয়া ও ইয়ারমুকে শত্রুসেনা ও সামরিক যানে বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদিন ব্রিগেড। রকেটও ব্যবহার করা হয়েছে এই হামলায়।
– ইয়ারমুকে একটি জায়োনিস্ট ইভু ম্যাক্স ৪টি কুয়াডকপ্টার ড্রোন ভূপাতিত করেছেন। ভিডিও-ও প্রকাশ করেছেন হামলার।
শহীদ আবু আলী মুস্তফা ব্রিগেড:
– খান ইউনিসের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে দখলদার বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন আবু আলী মুস্তফা ব্রিগেডের যোদ্ধারা।
গণতন্ত্রে মুক্তি নাই, জিহাদই মুক্তির উপায়।
Allahu Akbar ! Mujahid der ke Allah bijoy diye den. Ameen.
আল্লাহ গাজার মুসলিমদের সহায় হোন। আমাদেরকেও তাদের পাশে দাঁড়ানোর তাওফিক দিন। আমিন
পৃথিবীর মাঝে ইসরাইল নামক কোন জারজ রাষ্ট্রের অস্তিত্ব আমরা দেখতে চাই না। তাদের ধ্বংস কামনা করি।