• কোনো চুক্তিতে পৌঁছার আগেই যুদ্ধবিরতির আলোচনা বন্ধ হয়েছে।
• নাহলা জারওয়ান নামে একজন ফিলিস্তিনি নারী পূর্বে যেখান থেকে উচ্ছেদ হয়েছিলেন, আবার সেই স্থানে ফিরে এসেছেন। তিনি বলেছেন, “রাফাহতে গত রাতটা ছিল খুবই কঠিন। আশা করি মাগাঝি নিরাপদ হবে ইনশাআল্লাহ।”
• খান ইউনিসের নাসের হাসপাতাল থেকে সবাইকে উচ্ছেদ করছে জায়োনিস্ট বাহিনী। ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস বলছে, মানুষজন হাসপাতাল ছাড়তে ভয় পাচ্ছেন। কারণ হাসপাতাল ছাড়ার সময় লোকদেরকে গুলি করা হচ্ছে বলে শুনেছেন তারা।
• রাফাহ এর কাছে ইসরায়েলি বিমান হামলায় আল-জাজিরার আরবি সংবাদদাতা এবং তার সাথে কাজ করা একজন ফটো সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
• প্রিজনার্স ইনস্টিটিউশনসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৭ই অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত পশ্চিম তীর থেকে ৭ হাজার ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে জায়োনিস্ট বাহিনী। ৫৩ জন সাংবাদিককেও গ্রেফতার করেছে জায়োনিস্ট ইসরায়েল। জায়োনিস্ট কারাগারে এখন পর্যন্ত ৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
• গাজায় জায়োনিস্ট ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ২৮,৪৭৩ জন ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও ৬৮,১৪৬ জন।
• পশ্চিম তীরের তুবাসের তায়াসীর চেকপয়েন্টে আগ্রাসন চালানোর চেষ্টা করেছিল জায়োনিস্ট বাহিনী। প্রতিরোধ যোদ্ধারা জায়োনিস্ট বাহিনীর মোকাবেলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এসময় মাহমুদ আব্বাসের ‘ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ’ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করতে শুরু করে। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যমগুলো মাহমুদ আব্বাসের বাহিনীকে গাদ্দার বাহিনী উল্লেখ করে বলেন, মাহমুদ আব্বাসের গাদ্দার বাহিনীর সাথে তখন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। এর আগে জেনিনেও এই গাদ্দার বাহিনী প্রতিরোধ যোদ্ধাদেরকে গ্রেফতার করায় তাদের সাথে সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম রেসিসট্যান্স নিউজ নেটওয়ার্ট।
• খান ইউনিসের আল-সাতার এলাকায় একটি ভবনে অবস্থান করছিল একদল জায়োনিস্ট পদাতিক বাহিনী। আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ বাড়িটি বোমা হামলা করে ধ্বংস করেছেন। এর আগে এটিতে ববি-ট্র্যাপ বিস্ফোরণ করেছিলেন। মুজাহিদগণের এই হামলায় জায়োনিস্ট বাহিনীর সন্ত্রাসী সদস্যরা নিহত ও আহত হয়েছে।
• খান ইউনিসের আল-কারারা এলাকায় ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে একটি জায়োনিস্ট মারকাভা ট্যাংক এবং আরেকটি ডি৯ বুলডোজারে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।
• খান ইউনিসের আবাসান আল-কাবিরা এলাকায় জায়োনিস্ট বাহিনীর ৭ সদস্যকে একেবারে কাছাকাছি অবস্থান থেকে হামলা চালিয়ে নিহত করেছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।
• আবাসান আল-কাবিরা এলাকায় একটি বাড়িতে অবস্থান নিয়েছিল জায়োনিস্ট বাহিনীর ৫ সদস্যের একটি দল। আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ বাড়িটিতে অ্যান্টি-পার্সনেল ডিভাইস বিস্ফোরণ করেন।
• জায়তুন এলাকা থেকে জায়োনিস্ট বাহিনীর একটি গোয়েন্দা ড্রোন স্কাইলার্ক জব্দ করেছেন আল কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।
• খান ইউনিসের উত্তরে আল-কারারা এলাকায় জায়োনিস্ট বাহিনীর একটি এপিসিতে ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে হামলা করেছেন আল-কাসসাম মুজাহিদিন। এরপর এই জায়োনিস্ট বাহিনীকে সাহায্য করতে আসা আরেকদল জায়োনিস্ট বাহিনীর এপিসিতে আবারও হামলা চালান মুজাহিদগণ।
• খান ইউনিসের উত্তরে আল-কারারা এলাকায় জায়োনিস্ট বাহিনীর পদাতিক সৈন্যদেরকে ৩টি ববি-ট্র্যাপ টানেল বিস্ফোরণের শিকার বানিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ। যুদ্ধের ময়দান থেকে ঘাঁটিতে ফিরে গিয়ে এসব হামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।
• খান ইউনিসের কেন্দ্রে জায়োনিস্ট কমান্ড সেন্টারে ১২০মিমি মর্টারশেল নিক্ষেপ করেছেন আল-আকসা শহীদি ব্রিগেড এবং আল-কুদস ব্রিগেড।