
দেশের ইসলামী দলগুলোর আন্দোলন এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কঠোর সমালোচনার মুখে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত এবং শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাতিল করেছে, কিন্তু বহাল রেখেছে তৃতীয় লিঙ্গ কোটার আড়ালে ট্রান্সজেন্ডার কোটা।
উল্লেখ্য, দেশে আইনে তৃতীয় লিঙ্গের সঠিক কোন সংজ্ঞা নির্ধারিত নয়। তৃতীয় লিঙ্গের নামে যৌন প্রতিবন্ধীদের বুঝানো হলেও, এতে রয়েছে নানা অস্পষ্টতা। যার সুযোগ নিয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ স্বাস্থ্যের অথচ বিকৃত যৌনাচারী সমকামী এলজিবিটি সম্প্রদায় ইচ্ছে মাফিক কখনো নারী হয়েও নিজেকে পুরুষ বলে উপস্থাপন করে, আবার কখনো পুরুষ হয়েও নিজেকে নারী হিসেবে উপস্থাপন করে। ফলশ্রুতিতে শুধুমাত্র দাবীর ভিত্তিতে যেকেউ নারী হয়ে পুরুষের, আবার কেউ পুরুষ হয়েও নারীর সুবিধা আদায় করে সমাজে এক অন্যায্য বৈষম্যের সৃষ্টি করে।
তৃতীয় লিঙ্গ নামের এই অস্পষ্ট কোটা মূলত নিয়োগ বৈষম্যের সরকারী প্রাতিষ্ঠানিকরণ।
তথ্যসূত্র:
1. সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, গেজেট ২০২৫
– https://tinyurl.com/2s3uvmpj


