• গত ২৪ ঘণ্টায় ২০১ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল।
• আল-জাজিরার প্রতিবেদক জানিয়েছেন, পশ্চিম তীরের বেথেলহামে অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী।
• ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্টস এর সহকারী জেনারেল সেক্রেটারি টিম দৌসন বলেছেন, ফিলিস্তিনি সাংবাদিকদের হুমকিমূলক কল দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, গাজায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলি হামলায় ১০০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছে।
• বেনজামিন নেতানিয়াহুর সাথে এক ব্যক্তিগত কলে বাইডেন বলেছে, “আমি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাইনি।”
• ভারত মহাসাগরে এক বাণিজ্য জাহাজে ড্রোন হামলা করা হয়েছে। কারা হামলা করেছে, তা জানা যায়নি।
• নিজেদের আরও ৮ অফিসার নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে জায়োনিস্ট বাহিনী। তাদের হিসাব অনুযায়ী, গাজায় স্থল অভিযান শুরুর পর থেকে নিহত হয়েছে ১৫৩, এবং আহত হয়েছে ৮৭৩০ জায়োনিস্ট সৈন্য।
• উত্তর গাজায় দখলদার বাহিনীর উপর মাঝারি ও ভারী অস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ। এরপর শত্রু বাহিনীকে সাহায্য করতে জায়োনিস্টদের আরেকটি বাহিনী আসলে, সেটিকেও হামলার লক্ষ্যবস্তু বানান মুজাহিদিন। আল-ইয়াসিন ১০৫ এবং টিবিজি দিয়ে শত্রুদের সামরিক যানে আঘাত হানেন তারা। এতে শত্রু সৈন্যদের কিছু নিহত, কিছু আহত হয়েছে। মুজাহিদগণ জায়োনিস্ট সৈন্যদের আর্ত চিৎকারের আওয়াজও শুনেছেন।
• আল-কাসসাম ব্রিগেড ২৩শে ডিসেম্বর ২৮ জায়োনিস্ট সৈন্যকে নিশ্চিতভাবে হত্যা করেছেন। আর ২২ সৈন্যকে আহত বা নিহত করেছেন। এসময় তারা ৯টি জায়োনিস্ট সামরিক যান ও ৪টি সামরিক জিপকে লক্ষ্য করে হামলা চালান। এছাড়াও, ৪টি জায়োনিস্ট সৈন্যদলকে অ্যান্টি-পার্সনেল বোমা হামলা চালিয়েছেন। ৮ বারের মতো দখলদার বাহিনীর সাথে খুব কাছ থেকে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন। শত্রু বাহিনীর উপর ২বার রকেট হামলা চালানো হয়েছে। ২ বার ববি-ট্র্যাপ টানেল, শত্রুসেনাদের অবস্থান নেওয়া একটি বাড়িতে অ্যান্টি পার্সনেল বোমা হামলা এবং ৫টি কমান্ড রুম ও সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে।
• আল-কাসসাম ব্রিগেডের পাশাপাশি সারায়া আল-কুদস, আল-আকসা শহীদি ব্রিগেড, আবু আলী মুস্তফা ব্রিগেড গাজা ও পশ্চিম তীরে জায়োনিস্ট বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছেন।
• গাজায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ২০,২৫৮ জন ফিলিস্তিনি, পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন ৩০৩ জন।