করোনালয়ের এমন ভয়াল পরিস্থিতিতেও মিয়ানমার থেকে ইয়াবা পাচার থেমে নেই। সোমবার একদিনেই অভিযান চালিয়ে এক লাখ ৯০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে। অপর এক অভিযানে উদ্ধার হয়েছে ১৩৬ বোতল ফেনসিডিল। এসব ঘটনায় ৪ পাচারকারী আটক হয়েছেন।
তবে টেকনাফ সীমান্তে চাঞ্চল্যকর বিষয়টি ঘটেছে, টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতা নুর হোসেনের বাড়ি থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনাটি। ওই ঘটনায় আজ সোমবার টেকনাফ থানায় ইউপি চেয়ারম্যান নুর হোসেনসহ ৪ পাচারকারীর বিরুদ্ধে ইয়াবা পাচারের একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। অন্য তিন পাচারকারী হচ্ছে যথাক্রমে টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের বাসিন্দা এবং ইয়াবা পাচারকারী শাহ আলম, দীল মোহাম্মদ ও লালাইয়া। চেয়ারম্যানসহ ৪ পাচারকারীর সবাই পলাতক।
টেকনাফ উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর হোসেনের ঘর থেকে গতকাল দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।
সাবরাং এলাকার তিন ইয়াবা পাচারকারী শাহ আলম, দীল মোহাম্মদ ও লালাইয়া দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা কারবারে জড়িত রয়েছে। এই তিন কারবারী এক লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা মিয়ানমার থেকে পাচার করার সংবাদ পাওয়ায় অভিযানে নামা হয়। কিন্তু এ সময় চেয়ারম্যানও অপর তিন পাচারকারীকে পুলিশ ধরতে পারেনি।
সূত্র: নয়া দিগন্ত
হাসিনার উত্তরসূূরী।