বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলার কথা বলে গ্রেপ্তার হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক মুফতি শরিফউল্লাহর একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আওয়ামী গোলাম আদালত।
আজ বুধবার (১৪ এপ্রিল) তাঁকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পেটুয়া বাহিনী পুলিশ। এ সময় বিশেষ ক্ষমতা আইনে হওয়া মামলায় সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাঁকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে যাত্রাবাড়ী থানার পরিদর্শক আয়ান মাহমুদ। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম আবু সাঈদ অন্যায়ভাবে তার একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার মীর হাজিরবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মুফতি শরিফউল্লাহকে।
জানা গেছে, মুফতি শরিফউল্লাহ হেফাজতের কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ঢাকা মহানগর কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
এদিকে, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব মুফতি শাখাওয়াত হোসাইন রাজীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপির) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
আজ বুধবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার মাহবুব আলম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছে, বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর লালবাগ থেকে ডিবির একটি টিম মুফতি শাখাওয়াত হোসাইন রাজীকে গ্রেপ্তার করে।
সম্প্রতি ঠুনকো অজুহাতে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার অভিযান শুরু করেছে মাফিয়া আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
এর ধারাবাহিকতায় গত সোমবার চট্টগ্রাম থেকে হেফাজতের আরেক শীর্ষ নেতা আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে গ্রেপ্তার করে র্যাব ও গোয়েন্দা পুলিশের যৌথ একটি দল। তাঁকে বর্তমানে ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এছাড়া এরই মধ্যে সংগঠনটির আরো অনেক নেতা গ্রেপ্তার হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
কালেরকণ্ঠ
আফসোস শত আফসোস।এসবই আমাদের হাতের কামায়। আমরা এই উম্মাহর সামনে তাওহিদকে স্পষ্ট ভাষায় উল্লেখ করি নাই। শতাব্দী কাল থেকে আমাদের উপর জিহাদ ফরজ হয়ে আছে, কিন্তু আমরা জিহাদকে বাদ দিয়ে গণতন্ত্রে অনুমোদিত মিছিল মিটিং করেই ক্ষান্ত ছিলাম। সময় অনেক গড়িয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমরা যদি এখনও প্রকৃত জিহাদের পথে ফিরে আসি তাহলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা বেশি দুরূহ নয়। আল্লাহ আমাদেরকে প্রকৃত জিহাদের পথে ফিরে আসার তাওফীক দান করুন। পরিশেষে মহান রাব্বুল আলামীন এর কাছে আকুতি জানায় হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করে দিন। এবং পৃথিবীর মধ্যে তাগুতের কারাগারে যত ইমানদার ভাই বোন গণ বন্দী আছেন সবাইকে আপনি কারাগার থেকে মুক্তি দান করুন।আমীন ইয়া রব্বাশ শুহাদায়ি ওয়াস সালিহীন।
ভাই অন্যায়ভাবে নয় ন্যায় সঙ্গতভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে কারণ ওরা জিহাদের পথ ছেড়ে কেন গণতন্ত্রের পথ ধরলো ৷ সরকার এজন্য গ্রেফতার করেছে ৷
একদম ঠিক বলেছেন ভাই।
এইগুলা গ্রেফতার নারে ভাই,এইগুলা কওমি জননীর ভালোবাসা।😁😁😁
হাতে গোনা দালাল দের দিয়ে সবাইকে মাপবেন না। দুশমনকে খুশী করে এমন কথা বলবেন না। আমরা কতটুকু করতে পারছি তাই ভাবুন। উম্মাহ ও তার আলিমদের প্রতি সদয় হোন। গনতান্ত্রিক সুযোগের মাধ্যমে মৌখিক প্রতিবাদ করা না জায়েয ও জিহাদের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।
প্রিয় ভাইয়েরা যাই হোক তারা কিন্তু আমাদের মুসলিম ভাই তাদের দুঃখের সময় আমাদের দুঃখিত হতে হবে আর এটাই এখন ঈমানের তাকাজা
কেমন ভাই ?
হ্যা ভাই আর আপনার ঠিক বলেছেন 😁😁😁😁😁😁😁😂
আল্লাহ তাদেরকে এবং সবাইকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার তৌফিক দান করুন!
আর ভাই এমন কথা সমাজে বলবেন কিন্তু তাযেন আমাদের ও তাদের মাঝে আগামী দিনের জন্য একটি পার্থক্য তৈরী না করে
এবং এমন ভাবে বলবেন যেন এটা তাদের হেদায়েতের কারন হয়।
গোমরাহীর উপর আরো কঠোর যেন না হয়
اللهم اني اعوذ بك من عوام لغ و شاب لغ و تلميذ لا و كلب لغ
اٰمين يا رب العلمين
হে আল্লাহ! তুমি সারাবিশ্বের মুজাহিদীন ভাইদের সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো ।
এবং আল-ফিরদাউস মিডিয়ার সকল ভাইদেরকে সুস্হতা এবং নিরাপত্তা দান করো এবং ভাইদেরকে তোমার দ্বীনের জন্য কবুল কর ।
আমিন….ছুম্মা আমিন……
উম্মার এই ক্লান্তি লগ্নে উম্মার শ্রেষ্ঠ সন্তান মুজাহিদিন এর দিকে সকলে তাকিয়ে আছে।
আজকে যে সমস্ত উলামায়ে কেরামাদেরকে ত্বাগুতের কারাগারে বন্দি করা হয়েছে তারাও আল্লার পক্ষ থেকে প্রেরিত সাহায্যকারী মুজাহিদিন এরই অপেক্ষায় রয়েছে তাই কোনো ভাই এর উচিত হবেনা মজলুমদের দুঃখে হাসা,মতপার্থক্যের কারণে বাজে মন্তব্য করা ও ধৃষ্টতা প্রদর্শন করা।
প্রিয় ভাই!আপনি কি মজলুমের সাহায্যের জন্য মাঠে নামেননি?আপনি কি জালিমকে তার উচিত পাওনা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য দৃঢ় পণ করেননি?
তাহলে মুমিনদের উপর সদয় ও কাফেরদের উপর কঠোর হোন।
এখন আমাদের উচিৎ সকল উলামাদেরকে, হেফাজাত, মজলিস, সকলকেই বাস্তবতা বুঝিয়ে সঠিক পন্থা তুলে ধারা, সম্মানিতো উলামাদের দোষ চর্চা আমাদের কাজ নয় মুহতারাম!!