পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারে সামরিক অভ্যূত্থানের মাধ্যমে দেশটির ক্ষমতা দখল করেছে সেনাবাহিনী। এই ঘটনার মধ্যদিয়ে দেশটিতে সক্রিয় হয়ে উঠছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি (জেএনআইএম) প্রতিরোধ যোদ্ধারা। তাঁরা চলতি মাসের প্রথম দশকে দেশটির সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ৩টি অভিযান পরিচালনা করছেন বলে জানা গেছে।
এর মধ্যে অতিসাম্প্রতিক অভিযানটি গত ৯ আগস্ট ভোরে নাইজারের টিলাবেরি অঞ্চলে চালানো হয়েছে। সূত্রমতে, এই অঞ্চলে প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ ও দেশটির সামরিক বাহিনীর মাঝে তীব্র লড়াইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এদিন ভোর ৬:৩০ মিনিটের সময় অঞ্চলটির বৌলকাগো এলাকায় অবস্থিত নাইজারের ন্যাশনাল গার্ড ফাঁড়ি লক্ষ্য করে অভিযানের সূচনা করেন প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
অভিযানটিতে দীর্ঘ সময় ধরে উভয় বাহিনীর মাঝে সংঘর্ষ চলতে থাকে। আল-কায়েদা যোদ্ধারা শেষ পর্যন্ত তাদের লক্ষ্য অর্জনে সফল হন। জেএনআইএম যোদ্ধারা সামরিক ফাঁড়িতে অভিযান চালিয়ে ১৬ জন মুজাহিদকে মুক্ত করতে সক্ষম হন। বন্দীদের মুক্ত করার এই অভিযানের সময় মুজাহিদদের হাতে ফাঁড়ির দায়িত্বে থাকা ৫ সৈন্য নিহত এবং ৪ সৈন্য আহত হয়।
উল্লেখ্য, নাইজারে সম্প্রতি প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করে মসনদ দখল করেছে সেনাবাহিনী। যদিও তারা দখলদার ফ্রান্সের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণের কথা বলছে, তবে ক্ষমতা পাকা করতে তারা রাশিয়ান ভাড়াটে ওয়াগনার গ্রুপের সহায়তা চেয়েছে। নাইজারের জনগণকে তাই নতুন দখলদারের কবলে না ফেলে সেখানে শরিয়া কায়েমের মিশনে নেমেছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
বাংলাদেশী মিডিয়াগুলো আবার চরমভাবে মিথ্যা বলতে শুরু করেছে। এর একটা সমাধান অবশ্যই করা দরকার। হতে পারে সময় টিভি, যমুনা টিভি আর একাত্তর টিভিতে দেখানো কয়েকটা ভিডিও আগে একটু দিয়ে তারপর আফগানিস্তানের বাস্তব অবস্থা তথ্যের আলোকে প্রমান করে একটা ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে উম্মাহ নেটওয়ার্ক বা জনপ্রিয় কোন চ্যানেলে আপলোড করা অথবা এসব মিডিয়াগুলোকে চরমভাবে একটা হুমকি দেওয়া যে বেশি উল্টোপাল্টা করলে কিন্তু কার্যালয় থাকবে না উড়ে যাবে। যাইহোক কোনভাবে এটা থামানো দরকার। যদি কর্তৃপক্ষ বিষয়টা একটু গুরুত্ব সহকারে নিতেন…!!!
কি অদ্ভুত দাসত্বের নিগরে বন্দি হয়ে গেছে বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার রাষ্ট্র গুলো…
হয় আমেরিকার গোলাম হও নাহলে রাশিয়ার গোলাম!
গোলামির জিঞ্জিরে আবদ্ধ থেকে কেবল পশ্চিমাদের শেখানো স্বাধীনতা স্বাধীনতা নামের বুলি আওড়িয়েই নিজের তুষ্ট করে রাখে।
অথচ ইসলাম অর্থাৎ আল্লাহ দাসত্বের মাঝেই রয়েছে প্রকৃত স্বাধীনতা।